হ্যালো! মানুষ সবাইকে বশে আনলেও সময়কে এখনও পর্যন্ত বশে আনতে পারেনি, এখনও মানুষ বয়সকে আটকাতে পারেনা।

কিন্তু সম্প্রতি মার্কিন বিজ্ঞানীরা ঘোষণা করেছেন যে, তারা নাকি বয়স কমাতে সক্ষম এমন ঔষধ আবিষ্কার করেছেন। এতদিন বয়স বৃদ্ধিকে এক মুখী বিবেচনা করা হলেও বিজ্ঞানীরা প্রমান করে দিয়েছেন বয়স চাইলে কমানোও সম্ভব! 

আমাদের শরীরের প্রতিটি কোষের মূল শক্তিকেন্দ্র হচ্ছে মাইটোকন্ড্রিয়া। এটি দেহের প্রতিটি কোষে শক্তি যোগায় ফলে আমরা কাজ করতে সমর্থ হই। বয়স বাড়ার সাথে সাথে কোষের মাইটোকন্ড্রিয়া শক্তি উৎপাদন কমিয়ে দেয় ফলে আমাদের শরীরের কোষ সমূহ বুড়িয়ে যায় এবং আমরাও ধীরে ধীরে দুর্বল হয়ে পড়ি।

হাভার্ড মেডিকেল স্কুলের বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন তারা ইঁদুরের গায়ে বিশেষ ঔষধ প্রয়োগের মাধ্যমে সফলভাবে জীবের দেহের মাইটোকন্ড্রিয়া শক্তি বৃদ্ধি করতে পেরেছেন। 'এনএডি' নামের এক কেমিক্যাল জীবদেহের অভ্যন্তরে প্রবেশ করানো হলে জীব দেহের কোষে থাকা মাইটোকন্ড্রিয়া উজ্জীবিত হয়ে উঠে। এতে করে ৬০ বছরের যেকোনো মানুষকে ২০ বছরের যুবকের মত কর্মক্ষম এবং তাগড়া মনে হবে এবং সে ৬০ বছর বয়সেই ২০ বছর বয়সের মত শক্তিশালী হয়ে উঠবে।

যদি এটা সত্যি হয় তাহলে এই আবিষ্কার বিজ্ঞানের ইতিহাসে নতুন যুগের সূচনা করবে। বিজ্ঞানীরা একে ঐতিহাসিক আবিষ্কার হিসেবে উল্লেখ করেছেন। 

by- DEHO

বয়স কমানোর ঔষধ! -অসম্ভব কি এবার সম্ভব হবে??

Glary Utilities Pro হল কম্পিউটারকে দ্রুততর করার শ্রেষ্ঠ সফটওয়্যারগুলির মধ্যে একটা।
টি হল আপনার প্রিয় কম্পিউটারকে প্রথমের মতো বা আরও বেশী দ্রুত করার জন্য অনেকগুলি কার্যকরী টুল দ্বারা গঠিত একটা সফটওয়্যার, যেটা আপনার পিসি-কে স্পীড এবং সিকিউরিটি সহ সবদিক থেকে পূর্বের থেকে ভালো করে তুলবে। এটা একদিকে যেমন আপনাকে সফটওয়্যার ইন্সটলেশনের ফলে বা ব্রাউজার চালানোর ফলে সৃষ্টি হওয়া জাঙ্ক ফাইলকে রিমুভ করার অনুমতি দেবে, তেমনই সিস্টেম মেমোরিকে ওপ্টিমাইজ করা, ব্রোকেন শর্টকাটকে রিমুভ করা, স্টার্টআপ সফটওয়্যারকে নিয়ন্ত্রন করা প্রভৃতি কাজ করতেও এটি সক্ষম। আমি নিজে দেখেছি যে এটার বুট ডিফ্রাগমেন্ট এবং রেজিস্ট্রি ডিফ্রাগমেন্ট অসাধারন কাজ করে। এটা উইন্ডোজ ভিস্তা OS সহ অনেকগুলি ভাষাও সাপোর্ট করে।

আর আজকে আমি এটার লেটেস্ট ভার্সন দেব- 4.2.0.74, তাও আবার পোর্টেবল অর্থাৎ ইন্সটলেশন বা অ্যাক্টিভেশন কোনটারই দরকার হবে না। 

এটার কিছু বৈশিষ্ট্যঃ-
  • Disk Cleaner - Removes junk data from your disks and recovers disk space 
  • Registry Cleaner - Clean Registry Scan and clean your registry to improve system performance. 
  • Shortcuts Fixer - Corrects the errors in your startmenu & desktop 
  • Uninstall Manager - Uninstalls programs completely that you do not need any more 
  • Startup Manager - Manages programs which AutoRun 
  • Memory Optimizer - Monitors and optimizes free memory in the background 
  • Context Menu Manager - Manager context menu controls context menu for files and folders,
  • Tracks Eraser - Erases all traces of the Internet: events, cookies, internet history.
  • File Shredder - Erases files permanently so that no possibility of recovery. 
  • File Undelete - A quick and effective way to restore accidentally deleted files 
  • File Encrypter and Decrypter - Protects your files from unauthorized access and use. 
  • Disk Analyzer - Display disk space occupied by files and folders. 
  • Find duplicate files - Finds and removes duplicated and empty folders 
  • File Splitter and Joiner - Splits large files into smaller manageable, and then rejoin. 
  • Process Manager - Monitors programs that run on your computer, and blocking software - Spyware and Trojans. 
  • Assistant to Internet Explorer - Manages Internet Explorer Add 
  • Windows Standard Tools - Provides direct access to useful features of windows settings, the default .
ডাউনলোড লিঙ্ক (10.33 MB):-

ডাউনলোড লিঙ্কে গিয়ে Free Download -এ ক্লিক করুন, তারপর সঠিক কোড দিয়ে Creat Download Link -এ ক্লিক করে যে লিঙ্ক তৈরী হবে সেটাতে ক্লিক করে ডাউনলোড করুন।
আর ভালো লাগলে Like, Tweet, Share করুন। 

ডাউনলোড করুন পোর্টেবল Glary Utilities Pro 4.2.0.74 (Multilingual)

হ্যালো! আমরা হাড় কাপানো শীতের মধ্যে প্রায়ই সূর্যের রোদে গিয়ে শরীর গরম করে থাকি কিন্তু আপনারা হয়তো জানেননা যে, শীতের অতিরিক্ত রোদ আমাদের ক্ষতিসাধন করে! 


বছরের অন্যান্য সময়ের চেয়ে শীতের রোদে ক্ষতিকর প্রভাব বেশি থাকে। রোদের প্রখরতা কম থাকায় এবং শীতের প্রভাবে সাধারণতই রোদে আমরা সবাই একটু বেশি সময় কাটায়। ফলে শীতের রোদে ত্বকের ক্ষতিও বেশি হয়। একদিকে রোদের তীব্রতা কম থাকে, অন্যদিকে বায়ুমন্ডলে জলীয়বাষ্প কম থাকায় ক্ষতিকর অতিবেগুনি বা আলট্রাভায়োলেট রশ্মি অনেকটা সরাসরি ত্বকের সংস্পর্শে আসে। 

আর এই আলট্রাভায়োলেট রশ্মি ত্বকের জন্য ক্ষতিকর। তাই এই রশ্মি থেকে ত্বককে বাঁচিয়ে চলাই মঙ্গল। সেজন্য আমাদের একটানা বেশিক্ষণ রোদে বসে থাকা উচিত নয়, পারলে গায়ে তেল মেখে বসুন কারন আমরা সবাই জানি যে সূর্যের রোদের মাধ্যমেই মুলত আমাদের দেহে ভিটামিন-D গৃহীত হয় তাই রোদ একটা অত্যাবশ্যক জিনিস...যদিও এর প্রয়জনাতিরিক্ত মাত্রা বিপদ ডেকে আনতে পারে। 
বাই- দেহ
আশা করি সবাই এই শীতে ভালো থাকবেন। আর সবাইকে শেয়ার করে ঘটনাটা অবশ্যই জানিয়ে দেবেন ...... বাই বাই। 

শীতকালে অতিরিক্ত রৌদ্রস্নান আপনার জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে!!

হ্যালো! এর আগে আমি মধুর উপকারিতা সম্বন্ধে একটি পোস্ট দিয়েছিলাম, আজকে অন্য কিছু তথ্য নিয়ে আরও একটা পোস্ট দিলাম। (যারা আগের পোস্টটা দেখেননি তারা এখানে ক্লিক করুন)

১. হাজারো গুণে ভরা মধুতে গুকোজ ও ফ্রুকটোজ আছে যা শরীরে শক্তি যোগায়। এর অন্যান্য উপাদান শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। 

২. প্রতিদিন সকালে এক চামচ মধু খেলে ঠান্ডা লাগা, কফ, কাশি ইত্যাদি সমস্যা কমে যায়। 

৩. মন ভালো করতে প্রতিদিন হালকা গরম জলের সাথে মধু ও লেবুর রস মিশিয়ে খান। সঙ্গে একটু দারুচিনির গুঁড়াও ছিটিয়ে নিতে পারেন।

৪. প্রতিদিন সকালে খালি পেটে হালকা গরম জলে লেবুর রস ও মধু মিশিয়ে খেলে ওজন কমে যায় কিছুদিনের মধ্যেই। এছাড়াও এভাবে প্রতিদিন খেলে লিভার পরিষ্কার থাকে, শরীরের বিষাক্ত উপাদান গুলো বের হয়ে যায় এবং শরীরের মেদ গলে বের হয়ে যায়।

৫. মধুর সাথে দারুচিনির গুঁড়ো মিশিয়ে খেলে তা রক্তনালীর সমস্যা দূর করে এবং রক্তের খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ ১০% পর্যন্ত কমিয়ে দেয়।

৬. মধু ও দারুচিনির মিশ্রণ নিয়মিত খেলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুকি কমে এবং যারা ইতিমধ্যেই একবার হার্ট অ্যাটাক করেছেন তাদের দ্বিতীয়বার অ্যাটাকের ঝুকি কমে যায়।

৭. হজমের সমস্যা থাকলে প্রতিদিন সকালে মধু খাওয়ার অভ্যাস করুন। প্রতিবার ভারী খাবারের আগে এক চামচ মধু খেয়ে নিন। বিশেষ করে সকালে খালি পেটে এক চামচ মধু খান।

৮. যারা সারাক্ষন দূর্বলতায় ভুগছেন তারা প্রতিদিন সকালে এক চামচ মধু খেয়ে নিন এবং সারা দিন সবল থাকুন।

৯. সকালে ত্বকে মধু লাগিয়ে ৩০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। এতে মধুর বেশ কিছু উপাদান ত্বক শুষে নেয়। ফলে ত্বক মসৃণ ও সুন্দর হয়।

১০. ত্বকে নিয়মিত মধু ব্যবহার করলে ত্বকের দাগও চলে যায়।

by- Deho

মধুর দশটি উপকারিতা যা হয়তো আগে দেখেননি।

হ্যালো! দারুচিনির ব্যাপারে আমরা সবাই জানি, রান্নার কাজে এটা নিয়মিত ব্যবহার করা হয়। কিন্তু রান্না ছাড়াও এটা আরও অনেক উপকারে লাগে, তাহলে আসুন এর কিছু উপকার সম্বন্ধে জেনে নিই- 


১. প্রতিদিন আধা চা চামচ দারুচিনির গুড়ো রক্তে খারাপ কোলস্টেরল এলডিএল এর মাত্রা কমায়। 

২. রক্তে শর্করার মাত্রা নিষন্ত্রণ করে এবং টাইপ-২ ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য খুবই উপকারী।

৩. ঈস্ট ছত্রাক ঘটিত ইফেকশন প্রতিরোধ করে।

৪. মারন ব্যাধি লিম্ফোসাইটিক লিউকোমিয়ার বিস্তার রোধ করে। 


৫. রক্ত জমাট না বাঁধার অসুখ হিমোফিলিয়া প্রতিরোধ করে। 


৬. প্রতিদিন নাস্তায় আধা চামচ দারুচিনির গুড়ো এক চামচ মধুর সাথে মিশিয়ে খলে বাত ব্যথা দূর হয়।


৭. রান্নায় দারুচিনির ব্যবহার খাবারকে দীর্ঘক্ষণ সংরক্ষণে সহায়তা করে।


৮. দারুচিনির ঘ্রাণ স্মৃতি শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।



সূত্র- দেহ

দারুচিনির অজানা গুনাগুণ সম্পর্কে জানতে এখানে দেখুন!!

সমাজে কীভাবে কঠোর নিয়ম মেনে মিলেমিশে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করতে হয়, শেখাতে পারে পিঁপড়ারা৷ তাদের কাণ্ডকারখানা দেখতে ঘরের মধ্যেই ‘অ্যাকোয়েরিয়াম’-এর মতো পিঁপড়ার ‘টেরারিয়াম’ বসানো যেতে পারে৷

ল্যাটিন নাম ‘কাম্পোনোটাস হারকিউলিয়েনস'৷ ইংরেজিতে ‘কার্পেন্টার অ্যান্ট'৷ আকারে ১৬ মিলিমিটার পর্যন্ত বড় হতে পারে তারা৷ ইউরোপে অন্য কোনো জাতের পিঁপড়া এত বড় হয় না৷ পচে যাওয়া কাঠের মধ্যে থাকতে ভালবাসে তারা৷ মশা-মাছি তাদের সবচেয়ে প্রিয় খাদ্য৷ তবে ছুঁলেই সর্বনাশ৷ এই পিঁপড়ার বিষাক্ত গ্রন্থি যে কী, তা টের পাওয়া যায়৷
পিঁপড়া যে ঘরের পোষ্য হতে পারে, তা জানতেন কি? অ্যান্টস্টোরের মালিক মার্টিন সেবেস্টা বলেন, ‘‘আসলে পিঁপড়াদের সামাজিক জীবনই অবাক করার মতো৷ তাদের মধ্যে সবসময় আদান-প্রদান চলছে৷ একসাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করে৷ বাসা বড় করে, ঘরে খাবার নিয়ে আসে, সবাই মিলে ভাগ করে খায়৷ নানা পেশার পিঁপড়া সব৷ তাদের পর্যবেক্ষণ করার রোমাঞ্চই আলাদা৷''
ছোটবেলা থেকেই পোকামাকড় দেখে অবাক হতেন মার্টিন৷ তারপর পোকামাকড় বিক্রির কাজ শুরু করেন৷ পেশায় ইন্ডাস্ট্রিয়াল মেকানিক৷ ২০০৩ সালে বার্লিনে নিজের দোকান খোলেন৷ জার্মানিতে এমন দোকান ছিল না৷ এখন বিশটিরও বেশি প্রজাতির পোকামাকড় বিক্রি করেন তিনি৷
পিঁপড়ার দোকানেরইতিবৃত্ত
পোকামাকড় আসে গোটা বিশ্ব থেকে৷ গুদামে পিঁপড়াদের ১০ থেকে ২০ হাজার কলোনি রয়েছে৷ আছে দক্ষিণ অ্যামেরিকার ‘লিফকাটার' বা পাতাকাটা পিঁপড়ার মতো বিরল প্রজাতিও৷ নিজেদের ওজনের তিরিশ গুণ বহন করতে পারে তারা৷ গাছের পাতা দিয়ে এক বিশেষ ধরনের মাশরুমের পরিচর্যা করে, যা খেয়ে তারা বেঁচে থাকে৷ মার্টিন বলেন, ‘‘পাতাকাটা পিঁপড়ার বিশেষত্ব হলো, তারা বিশাল জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে৷ প্রকৃতির কোলে তারা ৫০ বর্গকিলোমিটার বড় ও ৮ মিটার গভীর বাসাও তৈরি করতে পারে৷ বাসায় পিঁপড়া পুষতে গেলে প্রায়ই দেখা যায়, বছর দুয়েকের পর আর সামলানো যাচ্ছে না৷ তখন চিড়িয়াখানায় পাঠানোর চেষ্টা করি আমরা৷ এটা মনে রাখতে হবে৷''
ঘরের সঙ্গী পিঁপড়া
বিয়াংকা-ও বিরল প্রজাতির পিঁপড়া পুষছেন৷ বার্লিনে নিজের বাসায় ১৬টি প্রজাতির পিঁপড়া রেখেছেন, যার মধ্যে দক্ষিণ অ্যামেরিকার হিংস্র কালো এক পিঁপড়াও রয়েছে৷ বোলতার মতো হুল ফোটাতে পারে তারা৷ এমন প্রাণী কি বাসায় রাখা যায়? জীববিজ্ঞান শিক্ষিকা বিয়াংকা ড্রেনস্কে বলেন, ‘‘এদের পোষার পেছনে বেশ কয়েকটা কারণ রয়েছে৷ আমি এদের নিয়ে বাসার মধ্যেই একটা সুন্দর জগত গড়ে তুলতে পারি৷ কুকুর-বিড়াল পুষলে যা করা যায় না৷ এই ‘মিনি ইকোসিস্টেম' আমার বেশ রোমাঞ্চকর মনে হয়৷ এদের খোরাকের দামও বেশি নয়৷ তারা বিশেষ শব্দও করে না৷''
অর্থাৎ বেশ সস্তায় এমন পোষ্য রাখা যায়৷ তবে অস্ট্রেলিয়ার একটি পিঁপড়া প্রজাতির রানির দাম প্রায় ১৬০ ইউরো৷ পিঁপড়ে পোষার অন্য একটি দিকও রয়েছে৷ খুব বিরল প্রজাতির পিঁপড়া বাসায় রাখা চলে না৷ বিয়াংকা বলেন, ‘‘প্রথমেই একটা মৌলিক বিষয় খোলসা করতে হবে৷ এই পিঁপড়া কি সংরক্ষিত প্রজাতির তালিকায় পড়ে? তারা কি বিপজ্জনক? সে ক্ষেত্রে আর এগোনো উচিত নয়, বিপদ কম হলেও নয়৷ তারপর প্রশ্ন হলো, কোনো বিশেষ অনুমতি লাগে কি? যেমন অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশের ভিতরে বা বাইরে কিছু নিতে গেলে এটা জানা জরুরি৷''
পিঁপড়া পোষায় হাতেখড়ি
প্রথমেই বিরল প্রজাতির পিঁপড়া পোষার চেষ্টা করা উচিত নয়৷ এমন সাধারণ প্রজাতিই ভালো৷ মার্টিন অনভিজ্ঞদের জন্য ৫০ ইউরো দামের একটা ‘স্টার্টার্স সেট' তৈরি করেছেন৷
তার মধ্যে রয়েছে সব সাজ-সরঞ্জাম সহ দুটি টেরারিয়াম৷ এক রানি ও এক নারী কর্মী থাকলেই হলো৷ দেখতে দেখতে হাজার পিঁপড়ার কলোনি তৈরি হয়ে যাবে৷ মার্টিন সেবেস্টা বলেন, ‘‘পিঁপড়াদের বাইরে চলতে-ফিরতে দেখা যায়৷ দেখা যায় একটা পিঁপড়া মুখে কিছু একটা নিয়ে গর্তে ঢুকে গেল৷ তারপর কী হয়? কীভাবে সেটা দেখা যায়? বাসাটা খুলে ফেললে বা ভেঙে দিলে ভিতরে অনেক ব্যস্ততা দেখা যায় বটে, কিন্তু তারা যে ঠিক কী করে, তা বোঝা যায় না৷''
ঠিক এ কারণেই পিঁপড়ারা পোষা জীব হিসেবে এত ইন্টারেস্টিং৷ মার্টিনের ব্যবসা ভালোই চলছে৷ গোটা ইউরোপে পিঁপড়া সাপ্লাই করে তাঁর দোকান৷
সুত্রঃ- DW.DE

পিঁপড়া পোষার বিদঘুটে শখের ব্যাপারে জানুন।

ফাঁসি হয়ে গেল একাত্তরের যুদ্ধাপরাধে দোষী সাব্যস্ত জামাত-ই-ইসলামির শীর্ষনেতা আবদুল কাদের মোল্লার। 


বৃহস্পতিবার কড়া নিরাপত্তার মধ্যেই বাংলাদেশের স্থানীয় সময় রাত ১০টা ৫নাগাদ ঢাকা সেন্ট্রাল জেলে ফাঁসি দেওয়া হয় তাকে। ফাঁসি দেওয়ার পূর্ব নির্ধারিত সময় ছিল ১০টা ০১মিনিটে। সেই সময় মেনেই কয়েদি নম্বর ২২৪৬-এর কাছে পৌঁছে যান জল্লাদ শাহজাহান। ফাঁসির আদেশ কার্যকর করা হচ্ছে জেনে ২ মিনিট সময় চেয়ে নিয়েছিলেন কাদের মোল্লা। তারপরই তিনি ধীর পায়ে ফাঁসির মঞ্চের দিকে এগিয়ে যান বলে জানা গিয়েছে। 

দুদিন শুনানির পর আজ রায় পুনর্বিবেচনার আর্জি খারিজ করে ফাঁসির আদেশ বহাল রেখেছিল শীর্ষ আদালত। আদালত চত্বরে সকাল থেকেই কড়া নিরাপত্তা ছিল। ফাঁসির আদেশ পুনরায় বহাল হওয়ায় কাদের মোল্লার সঙ্গে দেখা করতে যান তাঁর আত্মীয়রা। আবদুল কাদের মোল্লার ফাঁসির আদেশ কার্যকর করার ক্ষেত্রে আর কোনও বাধা ছিল না। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের এই রায়ের পরে উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েন বহু মানুষ। আদালতের এই অবস্থানকে স্বাগত জানিয়েছে শাহবাগের জনজাগরণ মঞ্চ।

চলতি সপ্তাহের মঙ্গলবার ফাঁসি হওয়ার কথা ছিল আবদুল কাদের মোল্লার। কিন্তু আসামীপক্ষের আবেদনে পিছিয়ে যায় সেদিনের মতে স্থগিত হয়ে যায় মৃত্যুদণ্ডাদেশ। দুদিন শুনানির পর অবশেষে ফাঁসির আদেশ বহাল রাখল আদালত। একে নির্বাচন নিয়ে শাসক দল ও বিরোধী শিবিরের তরজা চলছেই। তারমধ্যে এই রাজাকারের ফাঁসি হয়ে গেলে দেশে অশান্তি আরও বাড়ার আশঙ্কা করছে প্রশাসন। 

চলতি রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যেই কাদেরের ফাঁসিকে কেন্দ্র করে হিংসা, মারদাঙ্গায় ফের বাংলাদেশ রক্তাক্ত হতে চলেছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। কারণ তাদের নেতার ফাঁসির বদলা নিতে হিংসার পথই বেছে নিতে পারে জামাত। তাদের এযাবতকালের আচরণে সেই ইঙ্গিতই প্রবল। হিংসার আগাম আঁচ করে নিরাপত্তাবাহিনীও যে কোনও পরিস্থিতির মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিয়েছে। ইতিমধ্যেই ফেসবুকে দুই বিচারপতিকে খুনের হুমকি দিয়ে পোস্ট করা হয়েছে।

Source: https://twitter.com/24ghantaonline

একাত্তরের যুদ্ধাপরাধী কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকর!!

স্বাধীন অভিধান হল উইন্ডোজ কম্পিউটারের জন্য তৈরী প্রথম ইউনিকোড ভিত্তিক অফলাইন বাংলা অভিধান...যেটা উইন্ডোজের যেকোনো ভার্সন (xp / vista / 7 / 8 / 8.1)-কে সাপোর্ট করবে।

কম্পিউটারকে শিক্ষার ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে অভিধান প্রধান একটি ভূমিকা পালন করে। কিন্তু দেশে প্রচলিত যে কয়েকটি কম্পিউটার অভিধান সফটওয়্যার প্রচলিত আছে সেগুলোতে শব্দের ঘাটতি, প্রয়োজনীয় সুবিধা না থাকা, ছবির আকারে অর্থ প্রকাশ ইত্যাদি কারণে অভিধান গুলো তৈরির আসল উদ্দেশ্য সফল হচ্ছে না। তাই স্বাধীন অভিধান এমন ভাবে তৈরি করা হয়েছে যাতে যে কোন বয়সী, যে কোন পেশার মানুষ এটি ব্যবহার করে শিক্ষার ক্ষেত্রে বা যে কোন ক্ষেত্রে অভিধানের তথা কম্পিউটারে সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারে এবং অভিধান তৈরির আসল উদ্দেশ্য সফল হয়।
আর আজকে আমি এটার লেটেস্ট ভার্সন নিয়ে এসেছি 2.0.0.1 (Pre BETA) [11 Dec 2013] -যেটা এখনও অফিসিয়ালি রিলিজ হয়নি। তাই আর দেরি না করে সবার আগে এই অভিধানটা ডাউনলোড করে ফেলুন। 
নতুন স্বাধীন অভিধানের জন্য কোন রানটাইমের প্রয়োজন নেই।তবে যদি বাংলা ক্যালেন্ডার ইনস্টল করেন তাহলে ডটনেট ফ্রেমওয়ার্ক ২.০ ইনস্টল করতে হবে।
ডাউনলোড লিঙ্ক (১৬.৫৫ এমবি) ঃ-
স্বাধীন অভিধানের বৈশিষ্ট্যসমূহঃ
  • বাংলা উন্নত সার্চ (Improved)
  • ইংরেজী উন্নত সার্চ (Improved)
  • ইংরেজী শব্দের উচ্চারন (Improved)
  • ১৭০০০+ ইংরেজী শব্দ ভান্ডার (Improved)
  • Phrases and Idioms (১৫০০+ ইডিয়ম, উচ্চারন এবং সার্চ সুবিধা সহ) (New)
  • Abbreviation (১২০০+ Abbreviation, উচ্চারন এবং সার্চ সুবিধা সহ) (Improved)
  • গ্রিক অক্ষর (উচারন সহ)
  • দ্রুত অনুসন্ধান মোড (ডাবল ক্লিক টু মিনিং সুবিধা সহ) (Improved)
  • হট-কী সুবিধা
  • ক্লিপ বোর্ড পর্যবেক্ষন (Improved)
  • স্বাধীন প্যাড (ডাবল ক্লিক টু মিনিং সুবিধা সহ)
  • সরাসরি অভিধান থেকে গুগল ট্রান্সলেট ব্রাউজ
  • বাংলা ক্যালেন্ডার গ্যাজেট (New)
  • ক্রিস্টাল ক্লিয়ার বাংলা (New)
  • সয়ংক্রিয় আপডেট পরিক্ষা (Improved)
  • অভ্র এবং বিজয় এর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ
  • উইন্ডোজ এক্সপিভিস্তা এবং  সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ (Improved)
  • ৩২ বিট এবং ৬৪ বিট ওএস সাপোর্ট (New)
  • ড্যাসবোর্ড সিস্টেম (New)
  • বাংলা ইন্টারফেস (Improved)
  • ব্যবহার নির্দেশিকা (বিস্তারিত ব্যবহার বিধি এবং ইউনিকোড বাংলা টাইপিং নিয়মনীতি)(New)
  • ফিডব্যাক অপশন (New)
  • টেকনিক্যাল সাপোর্ট এবং আরও অনেক কিছু…
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ-
ইন্সটল করার জন্য zip ফাইলটাকে এক্সট্র্যাক্ট করে সেটআপ ফাইলটাকে রান করুন এবং ইন্সটল করে নিন। যেহেতু এটা প্রি বিটা ভার্সন, সেজন্য ভুল-ত্রুটি থাকতেই পারে, সেরকম কিছু খুঁজে পেলে অবশ্যই আপনার মূল্যবান ফিডব্যাক দিয়ে সফটওয়্যারটাকে আরও ভালো করে তুলুন।

বিস্তারিত জানতে হোমপেজে যান।

ভালো লাগলে Like, Tweet করুন (Like এর পর Confirm করুন), বাই বাই...

ডাউনলোড করুন স্বাধীন অভিধান 2.0.0.1 -সর্বশ্রেষ্ঠ বাংলা অভিধান।

হ্যালো! আমাদের কম্পিউটার বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন কারনে মাঝে মাঝে হাং হয়ে যায় (ফাঁসিতে ঝোলাবার মতনই), কিন্তু আমরা বেশীরভাগ সময়েই এটা হওয়ার কারন জানতে পারি না, তাই আজকে আমি কম্পিউটার হ্যাং হবার ১টা-২টা নয়...পুরো ১২টা কারণ নিয়ে এসেছি, যার সাহায্যে হয়তো আপনার সমস্যার সমাধান হবে।

1. কম্পিউটারের প্রসেসরের মান ভাল না হলেঃ- 

কম্পিউটারের কাজ করার পরিমাণ নির্ণয় করে কম্পিউটারের প্রসেসর। আর প্রসেসরের মান ভাল না হলে কম্পিউটার হ্যাং হওয়াটাই স্বাভাবিক।

2. কম্পিউটার RAM-এর পরিমাণ কম হলেঃ- 

আমরা যখন কোনো কাজ করি তখন সেই কাজটা  সম্পন্ন হয় কম্পিউটারের RAM অঞ্চলে। আর এই RAM-এর পরিমাণ কম হলে কম্পিউটার ঠিকমত কাজ করতে পারে না। এবং কম্পিউটারে হ্যাং ধরে।

3. কম্পিউটার হার্ডডিক্স এর কানেকশন ঠিকমত না হলেঃ-
কম্পিউটারের হার্ডডিক্স এর কানেকশন সঠিক না হলে হঠাৎ কম্পিউটার হ্যাং হতে পারে।
4. প্রসেসরের কানেকশন ঠিকমত না হলেঃ-
কম্পিউটারের প্রসেসরের কানেকশন ঠিকমত না হলে কম্পিউটার হঠাৎ করে হ্যাং হতে পারে এমনকি এর জন্য কম্পিউটার রিস্টার্ট দেওয়ার পরেও ঠিক নাও হতে পারে। কেননা কম্পিউটারের সকল কাজ করে তাকে প্রসেসর।
5. অন্য কোন হার্ডওয়্যারে ত্রুটি থাকলেঃ-
এছাড়া অন্য কোনো হার্ডওয়্যার কানেকশন অথবা হার্ডওয়্যারে সমস্যা থাকলেও কম্পিউটার হ্যাং হতে পারে।
6. অপারেটিং সিস্টেমে ত্রুটি তাকলেঃ-

অপারেটং সিস্টেমে ত্রুটি বলতে কোনো সিস্টেম ফাইল কেটে বা মুছে যাওয়াকে বুঝায়, যার কারণে কম্পিউটারে সমস্যা হতে পারে।


7. কম্পিউটার ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হলেঃ-
সাধারণত এই কারণেই কম্পিউটার বেশী হ্যাং হয়। আর এই ভাইরাস অপারেটিং সিস্টেমের কিছু ফাইলের কার্যপদ্ধতিকে বন্ধ করে দেয় যার কারণে কম্পিউটার প্রায়ই হ্যাং হয়। (অ্যান্টিভাইরাস এর জন্য এখানে যান)
8. অনেক প্রোগ্রাম একসাথে চালু করলেঃ-
হ্যাঁ! এটার কারণেও সবচেয়ে বেশী কম্পিউটার হ্যাং হয়। মনে করেন আপনার কম্পিউটার RAM এর পরিমাণ ১২৮ কিন্তু আপনি অনেক বড় বড় কয়েকটি প্রোগ্রাম একসঙ্গেই চালু করলেন। তাহলে হ্যাং হওয়াটাই স্বাভাবিক। কেননা তখন কম্পিউটারের Ram ফুল হয়ে যাবে।
9. হাই গ্রাফিক্স সম্পন্ন গেইম চালালেঃ-
আপনার কম্পিউটার Ram যদি কম হয় কিন্তু আপনি যদি হাই গ্রাফিক্স সম্পন্ন গেইম চালান তাহলে কম্পিউটার হ্যাং হয়ে যাবে, কেননা তখন Ram সম্পূর্ণ লোড হয়ে যায়।
10. হাই গ্রাফিক্স সম্পন্ন সফটওয়্যার ব্যাবহার করলেঃ-
কম্পিউটার গেইম এর পাশাপাশি কিছু সফটওয়্যারও রয়েছে যেগুলো খুব উচ্চ গ্রাফিক্স সম্পন্ন। যা সাধারণত কম RAM ও কম প্রসেসরের ক্ষমতা সম্পন্ন কম্পিউটারে চালনা করলে কম্পিউটার হ্যাং হয়।
11. কম্পিউটারের ফাইলগুলো এলোমেলোভাবে সাজানো থাকলেঃ-
কম্পিউটারের ফাইলগুলো এলোমেলোভাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে তাকলে ঐ সব ফাইল নিয়ে কাজ করতে কম্পিউটারের অনেক বেশী সময় লাগে। যার করণে কম্পিউটার হ্যাং হয়।
12. কম্পিউটারে অতি উচ্চ মানের এন্টি ভাইরাস ব্যবহার করলেঃ-
হ্যাঁ, আমরা ভাইরাস হতে মুক্তি লাভের আশায় এন্টি ভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার করি। কিন্তু অনেক সময় কম্পিউটারের মানের কথা না ভেবেই উচ্চ ক্ষমতা ও উচ্চ মানের এন্টি ভাইরাস ব্যবহার করে থাকি যার কারণে কম্পিউটার হ্যাং হয়। (ভালো মানের এবং কম্পিউটারকে স্লো করবে না এমন অ্যান্টিভাইরাস পেতে এখানে ক্লিক করুন)
(সংগৃহীত)
পোষ্টটি যদি আপনাদের উপকারে লাগে তাহলে Like, Tweet করতে ভুলবেন না। আজকে এই পর্যন্তই থাক, পরে কথা হবে।

কম্পিউটার হ্যাং হবার ১২টি কারণ জেনে নিন -কাজে লাগবে।

তাজমহলের ইতিহাসকে চ্যালেঞ্জ করেন প্রফেসর পি.এন. অক (Professor P.N. Oak– Taj Mahal: The True Story বই এর লেখক)।


তিনি দাবী করেন যে তাজমহল, বেগম মমতাজ মহলের সম্মানে নির্মিত প্রেমের সমাধিস্থল নয়; বরং এটা প্রাচীন দেবতা শিব (যাকে আগে বলা হত “তেজ মহালয়”) এর মন্দির যেখানে আগ্রার রাজপুতরা পূজা-অর্চনা করত! পরে শাহজাহান একে তাঁর মৃত স্ত্রীর স্মরণে স্মৃতিশালা হিসেবে গড়ে তোলেন।

ইতিহাস অনুসন্ধানে তিনি দেখতে পান যে শিব মন্দিরটি সম্রাট শাহজাহান অন্যায়ভাবে জয়পুরের মহারাজার (জয় সিং) কাছ থেকে দখল করেন। সম্রাট শাহজাহান তাঁর নিজস্ব দিনপঞ্জীতেও (বাদশাহনামা) উল্লেখ করেছেন যে, জয় সিং এর কাছ থেকে আগ্রার এক চমৎকার প্রাসাদোপম ভবন মমতাজ মহলের সমাধিস্থলের জন্য বেছে নেওয়া হয়। এবং এর জন্য জয় সিংকে অনত্র জমিও দেওয়া হয় সম্রাট শাহজাহানের পক্ষ থেকে।

“তাজমহল” নাম নিয়েও প্রফেসর পি.এন. অক সংশয় প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, মোগল আমল (এমনকি সম্রাট শাহজাহানের আমলেও) দলিলাদি ও কোর্টের নথিপত্রে কোথাও “তাজমহল” নাম উল্লেখ নাই! তাছাড়া ওই সময়ে কোন মুসলিম দেশে কোন প্রাসাদ/ভবনের নাম “মহল” রাখার প্রচলন ছিল না!

তাজমহল নাম এসেছে মমতাজ মহল থেকে—এটাও তাঁর কাছে যুক্তিযুক্ত মনে হয়নি দুইটি কারনে। প্রথমতঃ তাঁর প্রকৃত নাম কখনই মমতাজ মহল ছিল না। দ্বিতীয়তঃ কেউ কারো নামে কোন প্রাসাদের নামকরন করতে চাইলে তার নামের প্রথম দুই অক্ষর বাদ দিয়ে (মমতাজ থেকে “মম” বাদ দিয়ে তাজ) নাম রাখবেন–এটাও সহজে মেনে নেওয়া যায়না।

তিনি আরো বলেন, মমতাজ আর শাহজাহানের ভালবাসার গল্প মুলতঃ রূপকথা যা ওই সময়ের লোকদের মুখ থেকে সৃষ্ট; কারন ওই সময়কার কোন সরকারী নথিপত্রে বা গ্রন্থে মমতাজ-শাহজাহানের প্রেমের কথা উল্লেখ নাই।

পাশাপশি প্রফেসর অক কিছু ডকুমেন্ট উপস্থাপন করেন যা প্রমাণ করে তাজমহল শাহজাহান শাসনামলের নয়-

১) নিউ ইয়র্কের আর্কিওলজিস্ট মারভিন মিলার (Marvin Miller) যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন তাজমহলের দেয়ালের নমুনা পরীক্ষা করে তাতে যে কার্বন পাওয়া যায় তা সম্রাট শাহজাহনের শাসনামলেরও ৩০০ বছরের পুরনো!

২) ইউরোপিয়ান পর্যটক যিনি ১৬৩৮ সালে আগ্রা ভ্রমন করেন (মমতাজ মারা যাওয়ার মাত্র সাত বছর পর) তিনি তার গ্রন্থে সেসময় তাজমহল তৈরির কোন সূত্র উল্লেখ করেননি।

প্রফেসর পি.এন. অক- তাজমহলের স্থাপত্যশৈলীর কিছু অসামঞ্জস্যতার কথা তুলে ধরে বলেন যে তাজমহল মুলতঃ হিন্দু মন্দির ছাড়া আর কিছুই নয়
তিনি বলেন তাজমহলের অনেক কামরা শাহজাহানের আমল থেকেই তালবদ্ধ করে রাখা হয়েছে যা এখনও জনসাধারনের অজানা রয়ে গেছে। প্রফেসর অক দৃঢ়তার সাথে দাবী করেন যে ওই কামরাগুলোর একটাতেই আছে দেবতা শিবের মস্তকবিহীন মূর্তি যা সচরাচর হিন্দুদের মন্দিরে দেখা যায়।

ধর্মীয় এবং রাজনৈতিক সংঘাতের আশংকায় ইন্দিরা গান্ধির সরকার প্রফেসর অকের বই বাজার থেকে উঠিয়ে নেয় এবং ভারতে এর প্রকাশনা বন্ধ করে দেয়।


এখন কথাটা সত্য কি মিথ্যা, তাতো মোঘল সম্রাট শাহজাহানই জানেন, কিন্তু উপরের কথাগুলিও ফেলে দেওয়ার মতো নয়। 

তথ্যসূত্রঃ http://www.hindunet.org/hindu_history/modern/taj_oak.htmlঅনুবাদঃ Facebook Page 

তাজমহলকে কী সত্যিই শাহজাহান নির্মাণ করেছিলেন? -জাগছে প্রশ্ন!

হ্যালো, আপনি যদি আপনার উইন্ডোজ OS-এর একই রকম রুপ দেখে বোর হয়ে গেছেন বা আপনার কম্পিউটারে Mac OS X Mavericks ইন্সটল করতে চান কিন্তু পারছেন না তাহলে আজকের পোস্টটা আপনার কাজে দেবে।

আজকে আমি নিয়ে এলাম Mac OS X Mavericks Transformation Pack -এর লেটেস্ট ভার্সন, যেটা আপনার উইন্ডোজ এর যেকোনো ভার্সনকে ম্যাকের লুক এবং ফিল দেবে। এটা উইন্ডোজ এক্সপি থেকে শুরু করে উইন্ডোজ 8.1 -পর্যন্ত সব উইন্ডোজ ভার্সনই সাপোর্ট করবে, সাথে থাকছে iOS 7 -এর বেশ কিছু ফিচার যেমন থিম, ওয়ালপেপার, সিস্টেম রিসোর্স প্রভৃতি। এটাকে ইন্সটল এবং আনইন্সটল করা উভয়ই খুবই সহজ।

এর কিছু বৈশিষ্ট্যঃ-

  • Seamless installation and uninstallation giving users safe transformation
  • Easily configurable in single click with intelligence Metro UI design
  • Designed for all editions of Windows XP/Vista/7/8/8.1 including Server Editions
  • Genuine OS X Mavericks/iOS 7 system resources
  • Smart system files updating with auto-repair and Windows Update friendly
  • UxStyle memory patching
  • Lion Frame UI including Aero/Mac features for XP and non-Aero system
  • OS X Mavericks/iOS 7 themes, wallpapers, user pictures and logon screen
  • OS X Dock emulation with pre-configured docklets optimized for stability/performance
  • Dashboard and Spaces with shortcut keys configured
  • Launchpad access from desktop corner and Dock configured
ডাউনলোড লিঙ্কঃ- 

স্ক্রিনশটঃ-  
(বড় করে দেখতে ক্লিক করুন)

পোষ্টটি যদি আপনাদের ভালো লাগে তাহলে Like, Tweet করতে ভুলবেন না। আজকে এই পর্যন্তই থাক, পরে কথা হবে।

Mac OS X Mavericks -স্কিনপ্যাক ডাউনলোড করুন উইন্ডোজ-এর জন্য।

হ্যালো! অনেকসময়ই আমাদের কাছে এমন কিছু গুরুত্বপূর্ণ ফাইল থাকে যেগুলিকে আমরা অন্যদের হাতের কাছ থেকে দূরে রাখতে চাই, আর এজন্য সবথেকে ভালো উপায় হচ্ছে পাসওয়ার্ড দ্বারা সংরক্ষিত বা পাসওয়ার্ড প্রটেক্টেড ফোল্ডার তৈরী করা, যার মধ্যে আমরা সেই ফাইলগুলোকে রাখতে পাড়ব এবং অন্যকেউ বিনা অনুমতিতে সেগুলি দেখতেও পারবেনা।
এই কাজটা করার অনেক পদ্ধতি আছে, কিন্তু প্রায় প্রত্যেকটার জন্যই কিছু থার্ড পার্টি সফটওয়্যার লাগে। তাই, আজকে আমি দেখাব যে কীভাবে কোন সফটওয়্যার ছাড়ায় এটা করা সম্ভব।

তাহলে আর সময় নষ্ট না করে পদ্ধতিটা জেনে নেওয়া যাক- 

১. প্রথমে আপনাকে যেকোনো জায়গাতে একটা সাধারন ফোল্ডার বানাতে হবে, যেটার মধ্যে আমরা পাসওয়ার্ড প্রটেক্টেড ফোল্ডারটা বানাবো।

২. এবার সেই ফোল্ডারটার মধ্যে গিয়ে রাইট ক্লিক করে New > Text Document -এ ক্লিক করুন।
৩. এরফলে নোটপ্যাড ওপেন হবে, এবার সেটার ভেতর নীচে লেখা কোডগুলি কপি-পেস্ট করে দিন।
cls
@ECHO OFF
title Folder Private
if EXIST "HTG Locker" goto UNLOCK
if NOT EXIST Private goto MDLOCKER
:CONFIRM
echo Are you sure you want to lock the folder(Y/N)
set/p "cho=>"
if %cho%==Y goto LOCK
if %cho%==y goto LOCK
if %cho%==n goto END
if %cho%==N goto END
echo Invalid choice.
goto CONFIRM
:LOCK
ren Private "HTG Locker"
attrib +h +s "HTG Locker"
echo Folder locked
goto End
:UNLOCK
echo Enter password to unlock folder
set/p "pass=>"
if NOT %pass%== এখানে_আপনার_পাসওয়ার্ড_লিখুন goto FAIL
attrib -h -s "HTG Locker"
ren "HTG Locker" Private
echo Folder Unlocked successfully
goto End
:FAIL
echo Invalid password
goto end
:MDLOCKER
md Private
echo Private created successfully
goto End  :End 
৪. উপরের কোডটার মধ্যে এখানে_আপনার_পাসওয়ার্ড_লিখুন -এর জায়গাই আপনার পছন্দের পাসওয়ার্ড বসান এবং ফাইলটাকে rohan.bat নামে (প্রথমে তৈরী করা সেই ফোল্ডারের ভেতর) সেভ করুন। ফাইলটা সেভ করার পর আর নোটপ্যাডের লেখাগুলিকে সেভ করার দরকার নাই।

৫. এবার সেই rohan.bat ফাইলটিকে, ডবল ক্লিক করে বা রাইট ক্লিক করে ওপেন করুন। এরফলে সেখানে Private নামের একটা নতুন ফোল্ডার তৈরী হবে।

৬. Private ফোল্ডারটির মধ্যে এবার আপনার যাবতীয় প্রয়োজনীয় ফাইলগুলিকে কপি করে দিন এবং আপনার কাজ শেষ হলে আবার সেই rohan.bat ফাইলটিকে ওপেন করুন।

৭. এরফলে যে কম্যান্ড বক্সটি ওপেন হবে, তাতে  Y  লিখে এন্টার চাপুন। এরফলে Private ফোল্ডারটা হাইড হয়ে যাবে....যেটাকে পাসওয়ার্ড ছাড়া কেউ দেখতেই পাবেনা।

৮. এবার যখন আপনার সেই ফাইলগুলি দেখার বা সেখানে নতুন কোন ফাইল অ্যাড করার ইচ্ছা হবে তখন আবার সেই rohan.bat ফাইলটিকে ওপেন করুন এবং আপনার গুপ্ত পাসওয়ার্ডটা টাইপ করে এন্টার দিন। তাহলে আবার সেই ফোল্ডারটা আনহাইড হবে। আপনার কাজ হয়ে গেলে একই পদ্ধতিতে আবার ফোল্ডারটীকে লক করে দিতে পারবেন।


এখন তাহলে আপনি একটা পাসওয়ার্ড প্রটেক্টেড ফোল্ডার তৈরী করে ফেললেন।

পোষ্টটি যদি আপনাদের উপকারে লাগে তাহলে Like, Tweet করতে ভুলবেন না। আজকে এই পর্যন্তই থাক, পরে কথা হবে।

পাসওয়ার্ড প্রটেক্টেড ফোল্ডার বানান কোন সফটওয়্যার ছাড়ায়।

ল্যাপটপ ব্যবহারকারীদের মধ্যে একটা কমন সমস্যা হল ব্যাটারির চার্জের সমস্যা। আমরা সবাই চাই আমাদের ল্যাপটপের ব্যাটারি একটু বেশিদিন চলুক। 

আজকে আমার এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা সামান্য কিছু কাজ করে বাড়িয়ে নিতে পাড়বেন আপনার প্রিয় ল্যাপটপের পারফর্মেন্স আর সেটার ব্যাটারিকে করতে পাড়বেন দীর্ঘস্থায়ী।


ল্যাপটপে কাজ করার সময় নিচে বর্ণিত বিষয়গুলোর দিকে খেয়াল রাখলে দেখতে পারবেন, আপনার ল্যাপটপের পারফর্মেন্স বৃদ্ধি পাবে এবং সেই সাথে ব্যাটারি হবে দীর্ঘ স্থায়ী -

১. উইন্ডোজ Aero Effect অফ করে দিন (বেসিক থিমের সাহায্যে) এবং ব্যাটারিতে চলাকালীন হার্ডডিস্ক ও সিপিইউ এর মেইনটেনেন্স-এর কোন কাজ করবেন না।

২. ব্যাটারী দিয়ে ল্যাপটপ চালানোর প্রয়োজন না হলেও ২/৩ সপ্তাহ অন্তর অন্তর ব্যাটারীথেকে চালাতে হবে, নতুবা ব্যাটারী আয়ু কমে যাবে।

৩. ব্যাটারীতে ল্যাপটপ চালানোর সময় স্ক্রিনের ব্রাইটনেস কমিয়ে দিন।

৪. দরকারি ছাড়া অন্য উইন্ডোগুলো মিনিমাইজ করে রাখুন। 

৫. ব্লু-টুথ ও ওয়াই-ফাই কানেকশন বন্ধ রাখুন।

৬. হার্ডডিস্ক থেকে মুভি-গান প্লে করুন, কারন সিডি/ডিভিডি রম অনেক বেশি পাওয়ার নেয়। 

৭. এয়ার ভেন্টের পথ খোলা রাখুন, সহজে বাতাস চলাচল করেএমন ভাবে ল্যাপটপ পজিশনিং করুন (ল্যাপটপের নীচে বই জাতীও কিছু দিয়ে), সরাসরি সূর্যের আলোতে রাখবেন না। 

৮. সাট ডাউনের পরিবর্তে হাইবারনেট অপশন ইউজ করুন। 

৯. মাঝে মাঝে ব্যাটারীর কানেক্টর লাইন পরিস্কার করুন। 

১০. অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলো বন্ধ করুন। টাস্কবারে রাইট ক্লিক করে টাস্ক ম্যানেজার ওপেন করুন এবং অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম গুলোকে সিলেক্ট করে End Process করে বন্ধ করে দিন।
(সংগৃহীত)
ভালো থাকবেন আর পোস্টটা ভালো লাগলে Like, Tweet, Share করুন :)

ল্যাপটপের ব্যাটারির চার্জের স্থায়িত্ব বাড়াবার ১০টা উপায়।