হ্যালো! আজকাল আমাদের প্রায় সবার বাড়িতেই ল্যাপটপ বা ডেক্সটপ ব্যবহার করা হ্য়। আবার কারো কারোর কাছে একাধিক ল্যাপটপ আছে, সঙ্গে এখনকার WiFi সহ Letest মোবাইল ফোনও থাকে। 


আমারা যেহেতু সবাই ইন্টারনেট ব্যবহার করি তাই ইচ্ছা করলেই আমরা আমাদের ল্যাপটপের ইন্টারনেট অন্য ল্যাপটপে অথবা WiFi মোবাইল ফোনে ব্যবহার করতে পারি খুব সহজেই।
আপনার ল্যাপটপে যদি Windows 7 দেয়া থাকে তাহলে শুধু একটা Software দিয়ে আপনি খুব সহজেই আপনার ল্যাপটপকে WiFi HotSpot বানাতে পারবেন। Software টির নাম Connectify ।

সফটওয়্যারটা ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।


(ডাউনলোড করতে প্রথমে  Slow Download-এ ক্লিক করুন তারপর যে বক্স টা ওপেন হবে সেটাকে Close করুন এবং কিছুটা অপেক্ষা করে, Download with FileFactory's download manager -এটার আগের টিক চিহ্নটাকে তুলে Click here to begin your download-এ ক্লিক করুন।)

এরপর Software টি ডাউনলোড করে Install করুন। এরপর Software টি রান করুন।

Connectify ল্যাপটপ দিয়ে তৈরি করুন WiFi নেটওয়ার্ক এবং আপনার ল্যাপটপ দিয়ে নিজেই হয়ে যান WiFi HotSpot এর মালিক এবার আপনি যে নামে WiFi HotSpot বানাতে চান, WiFi Name এ সেই নাম দিন।

এরপর Password এ আপনার Password দিন যেটা আপনার WiFi HotSpot ব্যবহারকারীরা লগিন করার জন্য ব্যবহার করবে।

এবার আপনি আপনার ল্যাপটপে যে টাইপের ইন্টারনেট ব্যবহার করেন সেটার উপর ভিত্তি করে Internet অপশন নির্বাচন করতে হবে। আপনি যদি Broadband/Dial Up ব্যবহার করেন তাহলে Local Area Network নির্বাচন করুন।


এবার Start HotSpot বাটনটা চাপুন।

এবার আপনি আপনার অন্য যে ল্যাপটপে অথবা মোবাইলে ইন্টারনেট ব্যবহার করবেন সেখানে WiFi সার্চ করে আপনার WiFi HotSpot নির্বাচন করে Password দিয়ে লগিন করে প্রবেশ করুন ইন্টারনেট এর দুনিয়াতে।

*ডেস্কটপ wifi device ডেস্কটপে থাকতে হবে...



বাই- - এসো ফ্রী কম্পিউটার শিখি :: টুকিটাকি প্রতিদিন ::

সহজেই WiFi নেটওয়ার্ক তৈরি করুন ল্যাপটপ/ডেস্কটপের মাধ্যমে।

হ্যালো! কেমন আশা করি সবাই ভালো আছেন। এখন পরীক্ষার ব্যাস্ততার কারনে নিয়মিত পোস্ট দেওয়া হয়না...তাই আজকে অনেকদিন পর একটা পোস্ট দিচ্ছি

আপনারা যারা নেট ইউজ করেন, তারা মাঝে মাঝেই কিছু নাটক, মুভি ইত্যাদি ডাউনলোড করে থাকেন, আর ডাউনলোড করার সময় অন্য কাজ বা ঘুমানোর সময় । কিন্তু সমস্যা হল যখন 
ফাইলটি ডাউনলোড কমপ্লিট হয় তখন ঘুম ভেঙ্গে শোয়া থেকে উঠে কম্পিউটার বন্ধ করতে হয়... যা খুবি বিরক্তিকর।
তাই আজ এই সমস্যাটির সমাধানটাই দেখাবো আপনাদেরকে। অটো সাটডাউন করার জন্য অনেক সফটওয়্যার পাওয়া যায়, কিন্তু আজকে আমি বিনা কোন সফটওয়্যারের মাধ্যমে এই কাজটা করা দেখাব। 
কাজটি একদম সহজ, শুধু স্টার্ট মেনু থেকে run অপশন ওপেন করুন, তারপর নিচের লিখাগুলো কপি করে পেস্ট করুন………..
shutdown.exe -s -t60

লক্ষ করুন এখানে সময়টা নির্ধারণ করা হয়েছে সেকেন্ড হিসেবে, মানে আপনি সময় যাই ফিক্সড করেন ওটা করতে হবে সেকেন্ড হিসেবে। এখানে t এর পরে যা দেখতেছেন তাহাই হল সময়, আমি আমার কম্পিউটার ১ মিনিট পরে বন্ধ করতে চাচ্ছি তাই আমি ৬০ সেকেন্ড দিলাম।

ব্যাস আপনার কাজ শেষ, এবার আরামসে ঘুমিয়ে পড়ুন... 
নিদিষ্ট সময়ে পিসি অটোমেটিক বন্ধ হয়ে যাবে।
সংগৃহীত

আপনার পিসি-তে অটো সাটডাউন সেট করুন কোন সফটওয়্যার ছাড়ায়।

আনারস বিশ্বের অন্যতম সেরা ফল। আমরা সবাই এটার স্বাদকে অনেকবারই উপভোগ করেছি। এর ফ্লেবারও আমরা বিভিন্ন জিনিসে উপভোগ করে থাকি।
 

সাধারণত আনারস খেলে যেসব উপকার পাওয়া যায় তা হল:

১. গরম-ঠাণ্ডার জ্বর, জ্বর-জ্বর ভাব দূর করে এই ফল। এতে রয়েছে ব্যথা দূরকারী উপাদান। তাই শরীরের ব্যথা দূর করার জন্য এর অবদান গুরুত্বপূর্ণ।

২. আনারস কৃমিনাশক। কৃমি দূর করার জন্য খালি পেটে (সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে) আনারস খাওয়া উচিত।

৩. দেহে রক্ত জমাট বাঁধতে বাধা দেয় এই ফল। ফলে শিরা-ধমনির (রক্ত বাহী নালি) দেয়ালে রক্ত না জমার জন্য সারা শরীরে সঠিকভাবে রক্ত যেতে পারে। হৃদপিন্ড আমাদের শরীরে অক্সিজেনযুক্ত রক্ত সরবরাহ করে। আনারস রক্ত পরিষ্কার করে হৃদপিণ্ডকে কাজ করতে সাহায্য করে।

৪. এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। জিহ্বা, তালু, দাঁত, মাড়ির যে কোনো অসুখের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে আনারস।

৫. এতে রয়েছে খনিজ লবণ ম্যাঙ্গানিজ, যা দাঁত, হাড়, চুলকে করে শক্তিশালী। গবেষণা করে দেখা 
গেছে, নিয়মিত আনারস খান এমন ব্যক্তিদের ঠাণ্ডা লাগা, গলা ব্যথা, সাইনোসাইটিসজাতীয় অসুখগুলো কম হয়।

৬. এতে রয়েছে প্রচুর ক্যালরি, যা আমাদের শক্তি জোগায়। প্রোটিন খাবার এ ফলটি ত্বকের মৃত কোষ দূর করে, ত্বককে কুঁচকে যাওয়া থেকে বাঁচায়। আনারস টাটকা খাওয়াই ভালো।

৭. আনারস জ্বরের ও জন্ডিস রোগের জন্য বেশ উপকারী।

৮. দেহের তৈলাক্ত ত্বক, ব্রণসহ সব রূপলাবণ্যে আনারসের যথেষ্ট কদর রয়েছে।
সংগৃহীত

আনারসের গুনাগুন সম্পর্কে জানতে এই পোস্টটা দেখুন...