হ্যালো! আমাদের কম্পিউটার বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন কারনে মাঝে মাঝে হাং হয়ে যায় (ফাঁসিতে ঝোলাবার মতনই), কিন্তু আমরা বেশীরভাগ সময়েই এটা হওয়ার কারন জানতে পারি না, তাই আজকে আমি কম্পিউটার হ্যাং হবার ১টা-২টা নয়...পুরো ১২টা কারণ নিয়ে এসেছি, যার সাহায্যে হয়তো আপনার সমস্যার সমাধান হবে।

1. কম্পিউটারের প্রসেসরের মান ভাল না হলেঃ- 

কম্পিউটারের কাজ করার পরিমাণ নির্ণয় করে কম্পিউটারের প্রসেসর। আর প্রসেসরের মান ভাল না হলে কম্পিউটার হ্যাং হওয়াটাই স্বাভাবিক।

2. কম্পিউটার RAM-এর পরিমাণ কম হলেঃ- 

আমরা যখন কোনো কাজ করি তখন সেই কাজটা  সম্পন্ন হয় কম্পিউটারের RAM অঞ্চলে। আর এই RAM-এর পরিমাণ কম হলে কম্পিউটার ঠিকমত কাজ করতে পারে না। এবং কম্পিউটারে হ্যাং ধরে।

3. কম্পিউটার হার্ডডিক্স এর কানেকশন ঠিকমত না হলেঃ-
কম্পিউটারের হার্ডডিক্স এর কানেকশন সঠিক না হলে হঠাৎ কম্পিউটার হ্যাং হতে পারে।
4. প্রসেসরের কানেকশন ঠিকমত না হলেঃ-
কম্পিউটারের প্রসেসরের কানেকশন ঠিকমত না হলে কম্পিউটার হঠাৎ করে হ্যাং হতে পারে এমনকি এর জন্য কম্পিউটার রিস্টার্ট দেওয়ার পরেও ঠিক নাও হতে পারে। কেননা কম্পিউটারের সকল কাজ করে তাকে প্রসেসর।
5. অন্য কোন হার্ডওয়্যারে ত্রুটি থাকলেঃ-
এছাড়া অন্য কোনো হার্ডওয়্যার কানেকশন অথবা হার্ডওয়্যারে সমস্যা থাকলেও কম্পিউটার হ্যাং হতে পারে।
6. অপারেটিং সিস্টেমে ত্রুটি তাকলেঃ-

অপারেটং সিস্টেমে ত্রুটি বলতে কোনো সিস্টেম ফাইল কেটে বা মুছে যাওয়াকে বুঝায়, যার কারণে কম্পিউটারে সমস্যা হতে পারে।


7. কম্পিউটার ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হলেঃ-
সাধারণত এই কারণেই কম্পিউটার বেশী হ্যাং হয়। আর এই ভাইরাস অপারেটিং সিস্টেমের কিছু ফাইলের কার্যপদ্ধতিকে বন্ধ করে দেয় যার কারণে কম্পিউটার প্রায়ই হ্যাং হয়। (অ্যান্টিভাইরাস এর জন্য এখানে যান)
8. অনেক প্রোগ্রাম একসাথে চালু করলেঃ-
হ্যাঁ! এটার কারণেও সবচেয়ে বেশী কম্পিউটার হ্যাং হয়। মনে করেন আপনার কম্পিউটার RAM এর পরিমাণ ১২৮ কিন্তু আপনি অনেক বড় বড় কয়েকটি প্রোগ্রাম একসঙ্গেই চালু করলেন। তাহলে হ্যাং হওয়াটাই স্বাভাবিক। কেননা তখন কম্পিউটারের Ram ফুল হয়ে যাবে।
9. হাই গ্রাফিক্স সম্পন্ন গেইম চালালেঃ-
আপনার কম্পিউটার Ram যদি কম হয় কিন্তু আপনি যদি হাই গ্রাফিক্স সম্পন্ন গেইম চালান তাহলে কম্পিউটার হ্যাং হয়ে যাবে, কেননা তখন Ram সম্পূর্ণ লোড হয়ে যায়।
10. হাই গ্রাফিক্স সম্পন্ন সফটওয়্যার ব্যাবহার করলেঃ-
কম্পিউটার গেইম এর পাশাপাশি কিছু সফটওয়্যারও রয়েছে যেগুলো খুব উচ্চ গ্রাফিক্স সম্পন্ন। যা সাধারণত কম RAM ও কম প্রসেসরের ক্ষমতা সম্পন্ন কম্পিউটারে চালনা করলে কম্পিউটার হ্যাং হয়।
11. কম্পিউটারের ফাইলগুলো এলোমেলোভাবে সাজানো থাকলেঃ-
কম্পিউটারের ফাইলগুলো এলোমেলোভাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে তাকলে ঐ সব ফাইল নিয়ে কাজ করতে কম্পিউটারের অনেক বেশী সময় লাগে। যার করণে কম্পিউটার হ্যাং হয়।
12. কম্পিউটারে অতি উচ্চ মানের এন্টি ভাইরাস ব্যবহার করলেঃ-
হ্যাঁ, আমরা ভাইরাস হতে মুক্তি লাভের আশায় এন্টি ভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার করি। কিন্তু অনেক সময় কম্পিউটারের মানের কথা না ভেবেই উচ্চ ক্ষমতা ও উচ্চ মানের এন্টি ভাইরাস ব্যবহার করে থাকি যার কারণে কম্পিউটার হ্যাং হয়। (ভালো মানের এবং কম্পিউটারকে স্লো করবে না এমন অ্যান্টিভাইরাস পেতে এখানে ক্লিক করুন)
(সংগৃহীত)
পোষ্টটি যদি আপনাদের উপকারে লাগে তাহলে Like, Tweet করতে ভুলবেন না। আজকে এই পর্যন্তই থাক, পরে কথা হবে।

কম্পিউটার হ্যাং হবার ১২টি কারণ জেনে নিন -কাজে লাগবে।

তাজমহলের ইতিহাসকে চ্যালেঞ্জ করেন প্রফেসর পি.এন. অক (Professor P.N. Oak– Taj Mahal: The True Story বই এর লেখক)।


তিনি দাবী করেন যে তাজমহল, বেগম মমতাজ মহলের সম্মানে নির্মিত প্রেমের সমাধিস্থল নয়; বরং এটা প্রাচীন দেবতা শিব (যাকে আগে বলা হত “তেজ মহালয়”) এর মন্দির যেখানে আগ্রার রাজপুতরা পূজা-অর্চনা করত! পরে শাহজাহান একে তাঁর মৃত স্ত্রীর স্মরণে স্মৃতিশালা হিসেবে গড়ে তোলেন।

ইতিহাস অনুসন্ধানে তিনি দেখতে পান যে শিব মন্দিরটি সম্রাট শাহজাহান অন্যায়ভাবে জয়পুরের মহারাজার (জয় সিং) কাছ থেকে দখল করেন। সম্রাট শাহজাহান তাঁর নিজস্ব দিনপঞ্জীতেও (বাদশাহনামা) উল্লেখ করেছেন যে, জয় সিং এর কাছ থেকে আগ্রার এক চমৎকার প্রাসাদোপম ভবন মমতাজ মহলের সমাধিস্থলের জন্য বেছে নেওয়া হয়। এবং এর জন্য জয় সিংকে অনত্র জমিও দেওয়া হয় সম্রাট শাহজাহানের পক্ষ থেকে।

“তাজমহল” নাম নিয়েও প্রফেসর পি.এন. অক সংশয় প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, মোগল আমল (এমনকি সম্রাট শাহজাহানের আমলেও) দলিলাদি ও কোর্টের নথিপত্রে কোথাও “তাজমহল” নাম উল্লেখ নাই! তাছাড়া ওই সময়ে কোন মুসলিম দেশে কোন প্রাসাদ/ভবনের নাম “মহল” রাখার প্রচলন ছিল না!

তাজমহল নাম এসেছে মমতাজ মহল থেকে—এটাও তাঁর কাছে যুক্তিযুক্ত মনে হয়নি দুইটি কারনে। প্রথমতঃ তাঁর প্রকৃত নাম কখনই মমতাজ মহল ছিল না। দ্বিতীয়তঃ কেউ কারো নামে কোন প্রাসাদের নামকরন করতে চাইলে তার নামের প্রথম দুই অক্ষর বাদ দিয়ে (মমতাজ থেকে “মম” বাদ দিয়ে তাজ) নাম রাখবেন–এটাও সহজে মেনে নেওয়া যায়না।

তিনি আরো বলেন, মমতাজ আর শাহজাহানের ভালবাসার গল্প মুলতঃ রূপকথা যা ওই সময়ের লোকদের মুখ থেকে সৃষ্ট; কারন ওই সময়কার কোন সরকারী নথিপত্রে বা গ্রন্থে মমতাজ-শাহজাহানের প্রেমের কথা উল্লেখ নাই।

পাশাপশি প্রফেসর অক কিছু ডকুমেন্ট উপস্থাপন করেন যা প্রমাণ করে তাজমহল শাহজাহান শাসনামলের নয়-

১) নিউ ইয়র্কের আর্কিওলজিস্ট মারভিন মিলার (Marvin Miller) যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন তাজমহলের দেয়ালের নমুনা পরীক্ষা করে তাতে যে কার্বন পাওয়া যায় তা সম্রাট শাহজাহনের শাসনামলেরও ৩০০ বছরের পুরনো!

২) ইউরোপিয়ান পর্যটক যিনি ১৬৩৮ সালে আগ্রা ভ্রমন করেন (মমতাজ মারা যাওয়ার মাত্র সাত বছর পর) তিনি তার গ্রন্থে সেসময় তাজমহল তৈরির কোন সূত্র উল্লেখ করেননি।

প্রফেসর পি.এন. অক- তাজমহলের স্থাপত্যশৈলীর কিছু অসামঞ্জস্যতার কথা তুলে ধরে বলেন যে তাজমহল মুলতঃ হিন্দু মন্দির ছাড়া আর কিছুই নয়
তিনি বলেন তাজমহলের অনেক কামরা শাহজাহানের আমল থেকেই তালবদ্ধ করে রাখা হয়েছে যা এখনও জনসাধারনের অজানা রয়ে গেছে। প্রফেসর অক দৃঢ়তার সাথে দাবী করেন যে ওই কামরাগুলোর একটাতেই আছে দেবতা শিবের মস্তকবিহীন মূর্তি যা সচরাচর হিন্দুদের মন্দিরে দেখা যায়।

ধর্মীয় এবং রাজনৈতিক সংঘাতের আশংকায় ইন্দিরা গান্ধির সরকার প্রফেসর অকের বই বাজার থেকে উঠিয়ে নেয় এবং ভারতে এর প্রকাশনা বন্ধ করে দেয়।


এখন কথাটা সত্য কি মিথ্যা, তাতো মোঘল সম্রাট শাহজাহানই জানেন, কিন্তু উপরের কথাগুলিও ফেলে দেওয়ার মতো নয়। 

তথ্যসূত্রঃ http://www.hindunet.org/hindu_history/modern/taj_oak.htmlঅনুবাদঃ Facebook Page 

তাজমহলকে কী সত্যিই শাহজাহান নির্মাণ করেছিলেন? -জাগছে প্রশ্ন!

হ্যালো, আপনি যদি আপনার উইন্ডোজ OS-এর একই রকম রুপ দেখে বোর হয়ে গেছেন বা আপনার কম্পিউটারে Mac OS X Mavericks ইন্সটল করতে চান কিন্তু পারছেন না তাহলে আজকের পোস্টটা আপনার কাজে দেবে।

আজকে আমি নিয়ে এলাম Mac OS X Mavericks Transformation Pack -এর লেটেস্ট ভার্সন, যেটা আপনার উইন্ডোজ এর যেকোনো ভার্সনকে ম্যাকের লুক এবং ফিল দেবে। এটা উইন্ডোজ এক্সপি থেকে শুরু করে উইন্ডোজ 8.1 -পর্যন্ত সব উইন্ডোজ ভার্সনই সাপোর্ট করবে, সাথে থাকছে iOS 7 -এর বেশ কিছু ফিচার যেমন থিম, ওয়ালপেপার, সিস্টেম রিসোর্স প্রভৃতি। এটাকে ইন্সটল এবং আনইন্সটল করা উভয়ই খুবই সহজ।

এর কিছু বৈশিষ্ট্যঃ-

  • Seamless installation and uninstallation giving users safe transformation
  • Easily configurable in single click with intelligence Metro UI design
  • Designed for all editions of Windows XP/Vista/7/8/8.1 including Server Editions
  • Genuine OS X Mavericks/iOS 7 system resources
  • Smart system files updating with auto-repair and Windows Update friendly
  • UxStyle memory patching
  • Lion Frame UI including Aero/Mac features for XP and non-Aero system
  • OS X Mavericks/iOS 7 themes, wallpapers, user pictures and logon screen
  • OS X Dock emulation with pre-configured docklets optimized for stability/performance
  • Dashboard and Spaces with shortcut keys configured
  • Launchpad access from desktop corner and Dock configured
ডাউনলোড লিঙ্কঃ- 

স্ক্রিনশটঃ-  
(বড় করে দেখতে ক্লিক করুন)

পোষ্টটি যদি আপনাদের ভালো লাগে তাহলে Like, Tweet করতে ভুলবেন না। আজকে এই পর্যন্তই থাক, পরে কথা হবে।

Mac OS X Mavericks -স্কিনপ্যাক ডাউনলোড করুন উইন্ডোজ-এর জন্য।

হ্যালো! অনেকসময়ই আমাদের কাছে এমন কিছু গুরুত্বপূর্ণ ফাইল থাকে যেগুলিকে আমরা অন্যদের হাতের কাছ থেকে দূরে রাখতে চাই, আর এজন্য সবথেকে ভালো উপায় হচ্ছে পাসওয়ার্ড দ্বারা সংরক্ষিত বা পাসওয়ার্ড প্রটেক্টেড ফোল্ডার তৈরী করা, যার মধ্যে আমরা সেই ফাইলগুলোকে রাখতে পাড়ব এবং অন্যকেউ বিনা অনুমতিতে সেগুলি দেখতেও পারবেনা।
এই কাজটা করার অনেক পদ্ধতি আছে, কিন্তু প্রায় প্রত্যেকটার জন্যই কিছু থার্ড পার্টি সফটওয়্যার লাগে। তাই, আজকে আমি দেখাব যে কীভাবে কোন সফটওয়্যার ছাড়ায় এটা করা সম্ভব।

তাহলে আর সময় নষ্ট না করে পদ্ধতিটা জেনে নেওয়া যাক- 

১. প্রথমে আপনাকে যেকোনো জায়গাতে একটা সাধারন ফোল্ডার বানাতে হবে, যেটার মধ্যে আমরা পাসওয়ার্ড প্রটেক্টেড ফোল্ডারটা বানাবো।

২. এবার সেই ফোল্ডারটার মধ্যে গিয়ে রাইট ক্লিক করে New > Text Document -এ ক্লিক করুন।
৩. এরফলে নোটপ্যাড ওপেন হবে, এবার সেটার ভেতর নীচে লেখা কোডগুলি কপি-পেস্ট করে দিন।
cls
@ECHO OFF
title Folder Private
if EXIST "HTG Locker" goto UNLOCK
if NOT EXIST Private goto MDLOCKER
:CONFIRM
echo Are you sure you want to lock the folder(Y/N)
set/p "cho=>"
if %cho%==Y goto LOCK
if %cho%==y goto LOCK
if %cho%==n goto END
if %cho%==N goto END
echo Invalid choice.
goto CONFIRM
:LOCK
ren Private "HTG Locker"
attrib +h +s "HTG Locker"
echo Folder locked
goto End
:UNLOCK
echo Enter password to unlock folder
set/p "pass=>"
if NOT %pass%== এখানে_আপনার_পাসওয়ার্ড_লিখুন goto FAIL
attrib -h -s "HTG Locker"
ren "HTG Locker" Private
echo Folder Unlocked successfully
goto End
:FAIL
echo Invalid password
goto end
:MDLOCKER
md Private
echo Private created successfully
goto End  :End 
৪. উপরের কোডটার মধ্যে এখানে_আপনার_পাসওয়ার্ড_লিখুন -এর জায়গাই আপনার পছন্দের পাসওয়ার্ড বসান এবং ফাইলটাকে rohan.bat নামে (প্রথমে তৈরী করা সেই ফোল্ডারের ভেতর) সেভ করুন। ফাইলটা সেভ করার পর আর নোটপ্যাডের লেখাগুলিকে সেভ করার দরকার নাই।

৫. এবার সেই rohan.bat ফাইলটিকে, ডবল ক্লিক করে বা রাইট ক্লিক করে ওপেন করুন। এরফলে সেখানে Private নামের একটা নতুন ফোল্ডার তৈরী হবে।

৬. Private ফোল্ডারটির মধ্যে এবার আপনার যাবতীয় প্রয়োজনীয় ফাইলগুলিকে কপি করে দিন এবং আপনার কাজ শেষ হলে আবার সেই rohan.bat ফাইলটিকে ওপেন করুন।

৭. এরফলে যে কম্যান্ড বক্সটি ওপেন হবে, তাতে  Y  লিখে এন্টার চাপুন। এরফলে Private ফোল্ডারটা হাইড হয়ে যাবে....যেটাকে পাসওয়ার্ড ছাড়া কেউ দেখতেই পাবেনা।

৮. এবার যখন আপনার সেই ফাইলগুলি দেখার বা সেখানে নতুন কোন ফাইল অ্যাড করার ইচ্ছা হবে তখন আবার সেই rohan.bat ফাইলটিকে ওপেন করুন এবং আপনার গুপ্ত পাসওয়ার্ডটা টাইপ করে এন্টার দিন। তাহলে আবার সেই ফোল্ডারটা আনহাইড হবে। আপনার কাজ হয়ে গেলে একই পদ্ধতিতে আবার ফোল্ডারটীকে লক করে দিতে পারবেন।


এখন তাহলে আপনি একটা পাসওয়ার্ড প্রটেক্টেড ফোল্ডার তৈরী করে ফেললেন।

পোষ্টটি যদি আপনাদের উপকারে লাগে তাহলে Like, Tweet করতে ভুলবেন না। আজকে এই পর্যন্তই থাক, পরে কথা হবে।

পাসওয়ার্ড প্রটেক্টেড ফোল্ডার বানান কোন সফটওয়্যার ছাড়ায়।

ল্যাপটপ ব্যবহারকারীদের মধ্যে একটা কমন সমস্যা হল ব্যাটারির চার্জের সমস্যা। আমরা সবাই চাই আমাদের ল্যাপটপের ব্যাটারি একটু বেশিদিন চলুক। 

আজকে আমার এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা সামান্য কিছু কাজ করে বাড়িয়ে নিতে পাড়বেন আপনার প্রিয় ল্যাপটপের পারফর্মেন্স আর সেটার ব্যাটারিকে করতে পাড়বেন দীর্ঘস্থায়ী।


ল্যাপটপে কাজ করার সময় নিচে বর্ণিত বিষয়গুলোর দিকে খেয়াল রাখলে দেখতে পারবেন, আপনার ল্যাপটপের পারফর্মেন্স বৃদ্ধি পাবে এবং সেই সাথে ব্যাটারি হবে দীর্ঘ স্থায়ী -

১. উইন্ডোজ Aero Effect অফ করে দিন (বেসিক থিমের সাহায্যে) এবং ব্যাটারিতে চলাকালীন হার্ডডিস্ক ও সিপিইউ এর মেইনটেনেন্স-এর কোন কাজ করবেন না।

২. ব্যাটারী দিয়ে ল্যাপটপ চালানোর প্রয়োজন না হলেও ২/৩ সপ্তাহ অন্তর অন্তর ব্যাটারীথেকে চালাতে হবে, নতুবা ব্যাটারী আয়ু কমে যাবে।

৩. ব্যাটারীতে ল্যাপটপ চালানোর সময় স্ক্রিনের ব্রাইটনেস কমিয়ে দিন।

৪. দরকারি ছাড়া অন্য উইন্ডোগুলো মিনিমাইজ করে রাখুন। 

৫. ব্লু-টুথ ও ওয়াই-ফাই কানেকশন বন্ধ রাখুন।

৬. হার্ডডিস্ক থেকে মুভি-গান প্লে করুন, কারন সিডি/ডিভিডি রম অনেক বেশি পাওয়ার নেয়। 

৭. এয়ার ভেন্টের পথ খোলা রাখুন, সহজে বাতাস চলাচল করেএমন ভাবে ল্যাপটপ পজিশনিং করুন (ল্যাপটপের নীচে বই জাতীও কিছু দিয়ে), সরাসরি সূর্যের আলোতে রাখবেন না। 

৮. সাট ডাউনের পরিবর্তে হাইবারনেট অপশন ইউজ করুন। 

৯. মাঝে মাঝে ব্যাটারীর কানেক্টর লাইন পরিস্কার করুন। 

১০. অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলো বন্ধ করুন। টাস্কবারে রাইট ক্লিক করে টাস্ক ম্যানেজার ওপেন করুন এবং অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম গুলোকে সিলেক্ট করে End Process করে বন্ধ করে দিন।
(সংগৃহীত)
ভালো থাকবেন আর পোস্টটা ভালো লাগলে Like, Tweet, Share করুন :)

ল্যাপটপের ব্যাটারির চার্জের স্থায়িত্ব বাড়াবার ১০টা উপায়।

‘ফাস্ট অ্যান্ড ফিউরিয়াস’ খ্যাত হলিউডের অভিনেতা পল ওয়াকার (Paul Walker) গতকাল শনিবার বিকেলে লস অ্যাঞ্জেলেসে মর্মান্তিক এক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন। তাঁর বয়স হয়েছিল মাত্র ৪০ বছর।

এ প্রসঙ্গে পলের মুখপাত্রের বরাতে লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমস জানিয়েছে, গতকাল বিকেলে একটি পোর্শে গাড়িতে চেপে দাতব্য অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যাচ্ছিলেন পল। হঠাত্ গাড়ির চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেললে লাইট পোস্ট ও গাছের সঙ্গে গাড়িটি ধাক্কা খায়। সঙ্গে সঙ্গে গাড়িটিতে আগুন ধরে যায়। ঘটনাস্থলেই নিহত হন পল ওয়াকার। এই দুর্ঘটনায় দুজনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে পুলিশ।

The red Porsche crashed into a lamp post in Valencia, north of Los Angeles

The sports car burst into flames after the crash

তুমুল জনপ্রিয় ‘ফাস্ট অ্যান্ড ফিউরিয়াস’ সিরিজের নতুন ছবিতে ব্রায়ান ও’কনার চরিত্রে অভিনয় করছিলেন পল ওয়াকার। তাঁর মৃত্যুর পর চরিত্রটিতে কে অভিনয় করবেন, তা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
অ্যাকশন ঘরানার ‘ফাস্ট অ্যান্ড ফিউরিয়াস ৭’ ছবিটির পরিচালক জেমস ওয়ান। এর বিভিন্ন চরিত্রে রয়েছেন ভিন ডিজেল, ডোয়েন জনসন, মিশেল রড্রিগজ, জেসন স্ট্যাথাম, কার্ট রাসেল প্রমুখ। ভিন ডিজেল ও নিল মরিটজ প্রযোজিত ছবিটি মুক্তি পাবে ২০১৪ সালের ১১ জুলাই।
সাবেক প্রেমিকা রেবেকো ম্যাকব্রেইনের সঙ্গে একটি কন্যাসন্তান আছে পলের। তাঁদের মেয়ে মিডো রেইনের বয়স ১৫ বছর।
আসল লেখক -  নির্বাক (ফ্রেন্ডসব্লগ)

মারা গেলেন অভিনেতা পল ওয়াকার (ফাস্ট অ্যান্ড ফিউরিয়াস মুভির)

হ্যালো আজকে আপনাদের Mac OS X, Windows অথবা Linux-এর জন্য নিয়ে এলাম একটা দারুন স্ক্যানিং সফটওয়্যার, অর্থাৎ এটা ছবি স্ক্যান করার জন্য তৈরী একটা প্রোগ্রাম যেটা বেশীরভাগ উচ্চ মানের স্ক্যানার/স্ক্যানার+প্রিন্টার আর ডিজিটাল ক্যামেরার সঙ্গে কাজ করে এবং দারুন নিখুঁত ও সঠিক কালার ব্যাল্যান্সযুক্ত ছবি তৈরী করে। 
সফটওয়্যারটা সারা বিশ্বে ফটোগ্রাফার, বাড়িতে ব্যবহারকারী, স্ক্যানিং পরিষেবা এবং কর্পোরেশন স্ক্যানিং-এর জন্য বহুলভাবে ব্যবহৃত হয়। এটা ব্যবহারে খুবই সোজা, এছারাও বিবর্ণ (ফেড) হয়ে যাওয়া ছবিকে ঠিক করতে এটা এক্সপার্ট। এছাড়াও এটাতে ব্যাচ স্ক্যানিং জাতীও সুবিধা আছে যেটা পেশাদার ফটোগ্রাফাররা ব্যবহার করে থাকে।

VueScan আপনার সিস্টেমের কোন পরিবর্তন ঘটায় না, এটা আপনার OS -এ অন্যকিছু ইন্সটল করে না এবং এটা ইন্সটল করলে আপনার আগেকার ব্যবহৃত সমস্ত স্ক্যানার সফটওয়্যারগুলিও ঠিকঠাক কাজ করবে। এটা আপনার কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং অর্থ সাশ্রয়ও করে।

সফটওয়্যারটা ৭০০ টারও বেশী স্ক্যানার এবং ২০০ টারও বেশী  ডিজিটাল ক্যামেরা সাপোর্ট করে।

কিছু বৈশিষ্ট্যঃ-
• Works with 1200 flatbed and film scanners
• Runs on Mac OS X, Windows and Linux
• Improves your productivity and quality of scans
• Has been downloaded more than 5 million times
• Create raw scan files
• ICC profiles and color spaces
• IT8 color calibration


ডাউনলোড লিঙ্কঃ-

ডাউনলোড লিঙ্কে গিয়ে Free Download -এ ক্লিক করুন, তারপর সঠিক কোড দিয়ে Creat Download Link -এ ক্লিক করে যে লিঙ্ক তৈরী হবে সেটাতে ক্লিক করে ডাউনলোড করুন।
ভালো থাকবেন আর পোস্টটা ভালো লাগলে Like, Tweet, Share করুন :)

VueScan Pro -পৃথিবীর সবথেকে বিখ্যাত স্ক্যানার সফটওয়্যার।