একই গাছে ৪০ রকম ফল! আবার ফুলও ফোটে হরেক রঙের! অবিশ্বাস্য মনে হলেও সত্যি। আমেরিকার ফলবাগানে এমনই এক 'জাদু গাছ' সৃষ্টি করেছেন স্যাম ভ্যান অ্যাকেন।

২০০৮ সালে নিউ ইয়র্ক শহরে ঘুরতে ঘুরতে এক প্রাচীন ফলবাগান খুঁজে পান শিল্পী স্যাম ভ্যান অ্যাকেন। জানতে পারেন, বাগানটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করতে চলেছে কর্তৃপক্ষ। কিন্তু গাছপালা ঘেরা অগোছালো বাগিচার প্রেমে পড়ে যান স্যাম। তখনই মনস্থির করেন, বাগানটি কিনবেন।

বাগান কেনার পর দিন-রাত গাছের পরিচর্যায় কাটে স্যামের। তিনি লক্ষ্য করেন, বেশির ভাগ গাছই এমন গোত্রের যাতে বাদাম জাতীয় ফল ফলে। অর্থাত্‍ যে গাছে ফলের শাঁসের আড়ালে থাকা আঁটি বাদাম জাতীয়। তখনই এক দুর্দান্ত আইডিয়া আসে স্যামের মাথায়। গ্র্যাফটিং পদ্ধতির সাহায্যে এর আগেই সংকর গাছ তৈরিতে দড় স্যাম লেগে পড়েন নতুন গবেষণায়।

এক গাছের সঙ্গে অন্য গাছের কৃত্রিম মিলন ঘটিয়ে মিশ্র প্রজাতির গাছ তৈরি করার নেশা পেয়ে বসে তাঁকে। এ ভাবেই একাধিক গাছের মিশ্রণে তিনি তৈরি করেন এই জাদু গাছ যাতে সারা গ্রীষ্ম জুড়ে ৪০ রকমের ফল ফলে। তবে শুধু ফলই নয়, বসন্তে নানা রঙের বাহারি ফুলে ছেয়ে যায় জাদু গাছ। বেগুনি, লালা, গোলাপি, সাদা রঙের শোভা দেখতে ভিড় জমান দেশ-বিদেশের পর্যটকরা।

কী কী ফল ফলে স্যামের 'কল্পতরু'তে?


শিল্পী জানিয়েছেন, পিচ, প্লাম, অ্যাপ্রিকট, আমন্ড, নেক্টারিন, চেরি ছাড়াও ফলে এই গোত্রের আরও কয়েক কিসিম প্রজাতি। তবে এরই সঙ্গে আরেক রহস্য ফাঁস করেছেন শখের উদ্ভিদ বিজ্ঞানী। প্রথম গাছের সফল গ্র্যাফটিংয়ের পর বাগানের বেশ কিছু গাছে এই গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। ভবিষ্যতে আরও তাক লাগানো গাছের সন্ধান মেলার সম্ভাবনা রয়েছে স্যাম ভ্যান অ্যাকেনের বাগিচায়।

একই গাছে ৪০ রকম ফল! আবার ফুলও ফোটে হরেক রঙের!

লন্ডন: 'ডিলিট'৷ মানবকোষে লুকিয়ে বাসা বেঁধে থাকা এইচআইভি-১ ভাইরাসকে জিনোম থেকে আলাদা করার পথের খোঁজ মিলল৷ ঠিক কম্পিউটার থেকে ফাইল ওড়ানোর মতোই৷ সদ্য প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্রে এমন দাবি করেছেন টেম্পল ইউনিভার্সিটি স্কুল অফ মেডিসিনের একদল বিজ্ঞানী৷ বৈজ্ঞানিক পরিভাষায় যার নাম 'সিআরআইএস/ক্যাস-৯ জিনোম এডিটিং সিস্টেম'৷ নতুন এই আবিষ্কার বাস্তবায়িত হলে দীর্ঘদিন ধরে চলা এইডস গবেষণায় যুগান্তকারী সাফল্য আসবে বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা৷ হাসি ফুটবে বিশ্বের প্রায় ৩ কোটি ৩০ লক্ষ এইচআইভি আক্রান্তের মুখে৷

হিউম্যান ইমিউনো ডেফিসিয়েন্সি ভাইরাস মানবকোষে একবার ঢুকে পড়তে পারলে আর বেরোয় না৷ ঘাঁটি গেড়ে বসে৷ আক্রান্তের ডিএনএ'তে ঢুকিয়ে দেয় এর মারণ জিনোম৷ ফলে বাকি জীবনটা ওষুধ আর হাজারো চিকিত্‍সার উপর ভরসা করেই কাটাতে হয় আক্রান্তকে৷ নয়া আবিষ্কার সেই দুঃস্বপ্ন-এর হাত থেকে মুক্তি দেওয়ার স্বপ্ন দেখাচ্ছে৷ আবিষ্কার বলছে, মানবকোষ থেকে সুপ্ত এইচআইভি-১ ভাইরাস 'ডিলিট' করার চেষ্টা এই প্রথম সাফল্য পেয়েছে, যা ঘুমিয়ে থাকা সংক্রমণ সারানোরও পথ দেখিয়েছে৷ টেম্পলের নিউরোসায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক ও গবেষকদলের প্রধান কামেল খলিলি বলেন, 'এইডস পুরোপুরি সারিয়ে তোলার পথে এটা উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ৷' অবশ্য একইসঙ্গে তিনি জানিয়েছেন, এটা ফাটাফাটি আবিষ্কার ঠিকই, কিন্ত্ত ক্লিনিক পর্যন্ত একে পৌঁছে দিতে এখনও দেরি আছে৷ তাঁর কথায়, 'বলা যেতে পারে, আমাদের ভাবনার প্রমাণ পেয়েছি৷ যার অর্থ, আমরা ঠিক পথেই এগোচ্ছি৷'

গত প্রায় ১৫ বছরে এইচআইভি-র সঙ্গে লড়াইয়ে মানুষের হাতিয়ার 'হাইলি অ্যাকটিভ অ্যান্টিরেট্রোভাইরাল থেরাপি'৷ এইচআইভি-১ ভাইরাসের বাড়াবাড়ি ঠেকিয়ে রেখেছে এই থেরাপিই৷ কিন্ত্ত চিকিত্‍সায় ছেদ পড়লেই ফোঁস করে উঠেছে ভাইরাস৷ এইচআইভি-১-এর সংখ্যায় বেড়ে যাওয়াও (রেপ্লিকেশন) ঠেকিয়ে রাখতে সক্ষম হয়েছে থেরাপি৷ কিন্ত্ত ভাইরাসের উপস্থিতি স্বাস্থ্যের বারোটা বাজিয়ে ছেড়েছে৷ খলিলির কথায়, 'ভাইরাস কম সংখ্যায় বাড়লেও (লো লেভেল রেপ্লিকেশন) আক্রান্তর শরীরে এমন সব রোগ বাসা বাঁধে, যেগুলো সাধারণত বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে হাজির হয়৷' এ সবের মধ্যে রয়েছে কার্ডিওমায়োপ্যাথি বা হূদপেশিরদৌর্বল্য, হাড়ের অসুখ, কিডনির অসুখ ও স্নায়ুর রোগ৷ ভাইরাসকে বশে রাখতে যে সব ড্রাগ শরীরে ঢোকানো হয়, অনেক সময় তা এই রোগগুলিকেই আরও আক্রমণাত্মক করে তোলে৷ সব মিলিয়ে রোগীর পক্ষে আরও যন্ত্রণাদায়ক এক দীর্ঘমেয়াদী প্রক্রিয়া৷ সুবিশাল খরচের ক্ষেত্রও বটে৷

তাই বিজ্ঞানীরা সেই পথ খুঁজেছেন, যে পথে এগোলে এইচআইভি ভাইরাসকে একেবারে ঠেঙিয়ে মানবকোষ থেকে বিদায় করা যাবে৷ খলিলি ও তাঁর সহকর্মীরা ল্যাবে দিনের পর দিনের গবেষণার সেই পথের সন্ধানও পেয়েছেন অবশেষে৷ গবেষকরা ২০-নিউক্লিওটাইডের গাইড আরএনএ'কে পাঠিয়েছেন এইচআইভি-১ ডিএনএ লক্ষ্য করে আক্রমণ করতে৷ আরএনএ'কে শক্তিশালী করা হয়েছে তার সঙ্গে ডিএনএ-পৃথকীকরণ উত্‍সেচক সিএএস-৯'কে জুড়ে দিয়ে৷ এই গাইড আরএনএ মূলত আক্রমণ শানায় জিনের কন্ট্রোল রিজিয়নে, যার পোশাকি নাম 'লং টার্মিনাল রিপিট' (এলটিআর)৷ যা এইচআইভি-১ জিনোমের দু'দিকেই থাকে৷ এদের টার্গেট করে ক্যাস-৯ নিউক্লিয়েজ, এইচআইভি-১ জিনোমের অন্যতম উপকরণ ৯,৭০৯-নিউক্লিওটাইডকে ছিঁড়ে নিয়ে চলে আসে৷

এইচআইভি-১ যে সমস্ত কোষে ঘাঁটি বাঁধে, সেই মাইক্রোগ্লিয়া, মাইক্রোফাজ, টি-লিম্ফোসাইটে এই পরীক্ষা চালিয়ে সফল হয়েছেন বিজ্ঞানীরা৷ খলিলি বলেন, 'টি-সেল ও মনোসাইটিক সেলই মূলত ভাইরাসে আক্রান্ত হয়৷ তাই এরাই এই প্রযুক্তির সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য টার্গেট৷'

তবে সহসা টার্গেটে সফল হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন না বিজ্ঞানীরা৷ থেকে যাচ্ছে অনেকগুলি প্রশ্ন৷ যেমন প্রত্যেকটি আক্রান্ত কোষকে আক্রমণ করার মতো প্রক্রিয়া তৈরি করতে হবে৷ তার চেয়েও বড় কথা, এইচআইভি-১ যেহেতু মিউটেশন-পন্থী, তাই এক-এক আক্রান্তের জন্য এক-এক রকম চিকিত্‍সা প্রয়োজন হতে পারে৷ খলিলের কথায়, 'আক্রান্তের শরীর থেকে প্রতিটি এইচআইভি-১ কপিই আমরা বের করে দিতে চাইছি৷ এই প্রযুক্তি এইডস সারিয়ে দেবে৷ আমার মনে হয়, সেই পথেই এগোচ্ছি আমরা৷'

এইচআইভি আক্রান্তরা সে দিকেই তাকিয়ে৷ নতুন দিনের অপেক্ষায়৷


Collected

মানবকোশ থেকে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে HIV ভাইরাস!!


মুম্বাই: টানা ৭ ঘণ্টার চেষ্টায় কিশোরের মুখ থেকে ২৩২ টি দাঁত তুলে ফেলতে সক্ষম হলেন চিকিত্‍সকরা। বিরলতম এই অস্ত্রপচারের সাক্ষী রইল ভারতের মুম্বইয়ের জেজে হাসপাতালের দন্ত চিকিত্‍সা বিভাগ।

গত ১৮ মাস ধরে মুখ ফুলে উঠেছিল ১৭ বছরের কিশোর অশোক ভাভই। তাঁর মুখের মাড়িতে গজিয়ে উঠিছিল ২৩২টি অতিরিক্ত দাঁত। জেজে হাসপাতালের দন্ত চিকিত্‍সা বিভাগের প্রধান ডা. ধিওয়ারে জানালেন, অস্ত্রপচারের সময় মাড়ি কাটতেই চোখে পড়ে ছোট ছোট মুক্তোর মতো দাঁত। অস্ত্রপচারের পর গুনে দেখা গেছে মোট ২৩২টি অতিরিক্ত দাঁত ছিল অশোকের মুখে। এখন রয়েছে ২৮টি। তবে এই ঘটনা খুবই বিরল। আমার ৩০ বছরের কর্মজীবনে প্রথম এই ধরনের ঘটনার দেখলাম।

দুজন চিকিত্‍সক ও দুজন সহকারী অশোকের অস্ত্রপচার করেন।

Collected

কিশোরের মুখ থেকে ২৩২টি দাঁত বের করলেন চিকিত্‍সকরা

গরমের হাত থেকে আপনাকে রেহাই দিতে পারে এক গ্লাস লাল টুকটুকে তরমুজের শরবত।


  কী কী লাগবেঃ-

১) তরমুজ-১টা(মাঝারি সাইজের),

২) চিনি-৩টেবিল চামচ ,

৩) নুন বা বিট নুন-স্বাদ মতো ,

৪) চাট মশলা-স্বাদ মতো ,

৫) বরফ এবং 

৬) জল

কীভাবে বানাবেনঃ-

তরমুজের খোসা ছাড়িয়ে বিচি ফেলে ছোট ছোট টুকরোয় কেটে নিন। ব্লেন্ডারে চিনি ও তরমুজের টুকরো একসঙ্গে ভাল করে ব্লেন্ড করে নিন। মিশ্রণে স্বাদ মতো নুন বা বিটনুন, চাট মশলা ও জল ভাল করে মিশিয়ে নিয়ে লম্বা কাঁচের গ্লাসে ঢেলে ওপরে বরফকুটি দিয়ে পরিবেশন করুন। অথবা ফ্রিজে রেখে দিয়ে ঠান্ডা ঠান্ডা পরিবেশন করুন। 

খুব সহজেই তরমুজের শরবত বানানো শিখুন ও গরমেও থাকুন তরতাজা।

উইন্ডোজের রান কমান্ডের ব্যাপারে আমরা সবাই জানি, কিন্তু এর ব্যবহারের বেশীরভাগটাই জানি না। কোন কিছু দ্রুত চালু করতে রান কমান্ডের কোন জুড়ি নেই। বেশ কয়েকটা ক্লিক করে কোন কিছু চালু করার চেয়ে তার কমান্ড জানা থাকলে Start > Run এ গিয়ে অথবা কী-বোর্ড থেকে Win Key + R প্রেস করে অথবা উইন্ডোজ ৭ হলে স্টার্ট-এ সার্চ বক্সে কমান্ডটা লিখে এন্টার দিয়ে সেটা চালু করা অনেক বেশি সহজ এবং দ্রুততর পদ্ধতি।

নিচে প্রয়োজনীয় কিছু কমান্ড এবং তাদের কার্যকারিতা দেওয়া হল :

calc – ক্যালকুলেটর

charmap - ক্যারেক্টার ম্যাপ

clipbrd – উইন্ডোজ ক্লিপবোর্ড ভিউয়ার

explorer – উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার

control – কন্ট্রোল প্যানেল

dxdiag – ডাইরেক্ট এক্স ডায়াগনসটিক ইউটিলিটি

logoff – কম্পিউটার লগ অফ

mspaint – পেইন্ট

notepad – নোটপ্যাড

osk – অনস্ক্রীন কী-বোর্ড

regedit – রেজিস্ট্রি এডিটর

sndrec32 – সাউন্ড রেকর্ডার

shutdown – কম্পিউটার শাটডাউন

sndvol32 – সাউন্ড কার্ড ভলিউম কন্ট্রোল

taskmgr – টাস্ক ম্যানেজার

wmplayer – উইন্ডোজ মিডিয়া প্লেয়ার

winWord – মাইক্রোসফট ওয়ার্ড

winipcfg – উইন্ডোজ ভার্সন

write – ওয়ার্ড প্যাড

. – কারেন্ট ইউজার‘স ফোল্ডার

.. – ডকুমেন্টস এন্ড সেটিংস ফোল্ডার

– মাই কম্পিউটার

desktop – ডেস্কটপ ফোল্ডার

fonts – ফন্টস ফোল্ডার

system – সিস্টেম ফোল্ডার

system32 – সিস্টেম 32 ফোল্ডার

এছাড়া যেকোন ফাইল বা ফোল্ডারের পাথ এবং যেকোন সাইটের ইউআরএল টাইপ করে এন্টার দিলে সেটাও চালু হবে।

রান (Run) বক্স/কমান্ডের ব্যবহার দেখতে এখানে ক্লিক করুন...

উইন্ডোজ এক্সপি ও অফিস ২০০৩’র জন্য সাপোর্ট বন্ধ করল মাইক্রোসফট।মাইক্রোসফটের পিসি অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ এক্সপির জন্য অফিসিয়াল আপডেট ও সাপোর্ট সুবিধা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। আজ ৮ এপ্রিল ২০১৪ থেকে উইন্ডোজ এক্সপি ও এমএস অফিস ২০০৩ সফটওয়্যারের জন্য আর কোনো অফিসিয়াল বাগ ফিক্স ও নিরাপত্তা আপডেট রিলিজ হবেনা।

কিছু কিছু সরকারি সংস্থা তাদের দাপ্তরিক কাজে ব্যবহৃত এক্সপি কম্পিউটারের জন্য বাড়তি কিছু আপডেট পেতে আলাদা ব্যবস্থা নিলেও অন্যান্য ব্যবহারকারীরা ১৩ বছর বয়সী এই সফটওয়্যারটি চালাতে চাইলে ঝুঁকির মধ্যে থাকবেন।
২০০১ সালের ২৫ অক্টোবরে মুক্তি পেয়েছিল উইন্ডোজ এক্সপি। এরপর ওএসটি তিনটি মেজর আপডেট পেয়েছিল। এগুলো হচ্ছে সার্ভিস প্যাক ১, সার্ভিস প্যাক ২ ও সার্ভিস প্যাক ৩।
এরপর ২০০৯ এর ১৪ এপ্রিল উইন্ডোজ এক্সপির জন্য মূল সাপোর্ট সুবিধা বন্ধ করে দেয় রেডমন্ড। তখন থেকে শুধুমাত্র টেকনিক্যাল সাপোর্ট, ওয়ারেন্টি ক্লেইম এবং ডিজাইন চেঞ্জ সাপোর্ট চালু ছিল।
তবে এখানেই সবকিছু শেষ নয়। আমাদের ব্লগটি নিয়মিত ভিজিট করে থাকলে নিশ্চয়ই মনে আছে, চলতি বছর জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে এক্সপির জন্য এন্টিভাইরাস (এমএসই)/ বিশেষ কিছু নিরাপত্তামূলক আপডেট আরও কিছুদিন চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল মাইক্রোসফট।
১৫ জানুয়ারি কোম্পানিটির এক ব্লগ পোস্টে এই ঘোষণা দেয়া হয়। ঐ স্টেটমেন্টে কোম্পানিটি জানায়, ২০১৫ সালের ১৪ জুলাই পর্যন্ত তারা উইন্ডোজ এক্সপির জন্য নিরাপত্তা সঙ্ক্রান্ত আপডেট ইস্যু করবে। অর্থাৎ, আগামী বছরের মধ্য জুলাই পর্যন্ত উইন্ডোজ এক্সপির জন্য মাইক্রোসফটের অফিসিয়াল এন্টিভাইরাস, এন্টিম্যালওয়্যার ও সিগনেচার আপডেট উপলভ্য থাকবে।
উইন্ডোজ এক্সপির নিরাপত্তা আপডেট বিহীন পৃথিবীঃ উইন্ডোজ এক্সপির সাপোর্ট বন্ধ হলে বিশ্বের ৯৫% এটিএম বুথ নিরাপত্তা ঝুঁকিতে পড়বে। 
By- banglatech24

বাই-বাই উইন্ডোজ এক্সপি ও অফিস ২০০৩...সাপোর্ট বন্ধ করল মাইক্রোসফট।

আমরা কিছু কিছু দিন সাক্ষী থাকি বিরল মহাজাগতিক ঘটনার। আমরা এমনই এক ঘটনার সাক্ষী হতে চলেছি আজকের দিনেও, অর্থাৎ  ৮ এপ্রিল, ২০১৪-তেআজ এক সরলরেখায় আসতে চলেছে সূর্য, পৃথিবী ও মঙ্গল। 



পৃথিবী যেখানে সূর্যকে একবার প্রদক্ষিণ করতে ৩৬৫ দিন সময় নেয়, সেখানে মঙ্গলের সূর্যকে একবার প্রদক্ষিণ করতে সময় লাগে ৬৮৭ দিন। কাজেই সূর্যকে প্রদক্ষিণের পথে পৃথিবী ও মঙ্গলের এক সরলরেখায় থাকার ঘটনা খুবই বিরল। দু বছরে মাত্র কয়েক ঘণ্টার জন্য ঘটে থাকে এই ঘটনা। আজ সেই দিন। বিরল ঘটনার সাক্ষী থাকতে চলেছে মহাবিশ্ব। 

Source:- 24Ghanta

আজ এক সরলরেখায় আসতে চলেছে সূর্য, পৃথিবী ও মঙ্গল...


১। তৈলাক্ত ত্বক থেকে রক্ষা পেতে ব্যবহার করতে পারেন লেবুর রস। ঘুমাতে যাওয়ার আগে তুলোর সাহায্যে লেবুর রস মুখে লাগান এবং পরদিন সকালে উঠে ধুয়ে ফেলুন। চাইলে দিনেও করতে পারেন।

 ২। ব্রণের দাগ থেকে মুক্তি পেতে লেবু হতে পারে কার্যকরী একটি প্রাকৃতিক উপাদান। লেবুর রসে থাকা সাইট্রিক এসিড মুখের দাগ দূর করে স্কিন টোন সমান এবং উজ্জ্বল করে।

৩। ঠোঁট ফাঁটা রোধ করতেও ব্যবহার করতে পারেন লেবুর রস। রাতে ঘুমানোর আগে লেবুর রস ঠোঁটে লাগিয়ে সকালে ধুয়ে ফেলুন। লেবুর রস ঠোঁটের মরা কোষ দূর করে ঠোঁটকে নরম করে।

 ৪। নখ ভাঙ্গা রোধ করতে এবং নখ শক্ত করতে লেবুর জুড়ি নেই। ৩ চা চামচ অলিভ অয়েল এবং ১ চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে নখে লাগান। এটি নখকে শক্ত করার সাথে সাথে নখের হলদে ভাব দূর করে।

 ৫। খুশকি দূর করতে ব্যবহার করা যেতে পারে লেবু। নারিকেল তেল, অলিভ অয়েল, মধু এবং লেবুর রস একসাথে মিশিয়ে স্ক্যাল্পে ম্যাসাজ করুন। এরপর গরম তোয়ালে মাথায় পেঁচিয়ে রাখুন। এক ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করে ফেলুন।

লেবুর ব্যবহার.... স্বাস্থ্য টিপস...না পড়লে মিস।

আমাদের অনেক সময় কম্পিউটারের হঠাৎ রিস্টার্ট হবার প্রবলেমে পরতে হয়...যদি আপনি এইরকম সমস্যাই পড়ে থাকেন বা না পড়ে থাকেন তাহলেও নীচের লেখা দেখে জেনে নিন কি কি কারনে এটা ঘটতে পারে এবং এর সমাধান আপনি কিকরে করতে পারবেন... 

► কম্পিউটারের অভ্যন্তরীণ অতিরিক্ত তাপমাত্রা কম্পিউটার রিস্টার্টের একটি অন্যতম প্রধান কারণ। এতে প্রসেসর তাপমাত্রা অপসারণ করতে পারে না। প্রসেসর একটা নির্দিষ্ট তাপমাত্রার পর তার স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা বন্ধ করে দেয়। ফলে কম্পিউটার রিস্টার্ট হয়। তাই কম্পিউটারের আশপাশে পর্যাপ্ত খোলা জায়গা রাখা ভালো, যাতে গরম হাওয়া বের হয়ে যেতে পারে।

►RAM এর কারণেও কম্পিউটার রিস্টার্ট করতে পারে। ধরুন যে RAM কম্পিউটারে লাগানো আছে তা আপনার মাদারবোর্ড সাপোর্ট করে না, স্পিড ম্যাচ হচ্ছে না কিংবা RAM এর চিপ নষ্ট থাকতে পারে। এসব কারণে কম্পিউটার রিস্টার্ট হতে পারে।

► হার্ডডিস্কে ব্যাড সেক্টর পড়লে এবং সেখান থেকে ডাটা রিড করার চেষ্টা করলে কম্পিউটার রিস্টার্ট কিংবা হ্যাং হতে পারে। এই সমস্যা সমাধানের জন্য স্ক্যানডিস্ক দিয়ে স্ক্যান করে ব্যাড সেক্টর ফিক্স করা যায়। হার্ডডিস্ক অতিরিক্ত গরম হয়ে গেলেও কম্পিউটার রিস্টার্ট হতে পারে। অনেক সময় হার্ডডিস্কে এরর থাকে। এটিও রিস্টার্টের একটা কারণ।

►ইউএসবি ডিভাইস কম্পিউটারে যুক্ত করলে কম্পিউটার রিস্টার্ট হয়। তবে বেশিরভাগ সময় এই কাজ করার আগে অপারেটিং সিস্টেম অনুমতি চাইবে। তবে ওই ডিভাইসটি সমস্যাযুক্ত হলে কম্পিউটার বারবার রিস্টার্ট হবে।

► বিভিন্ন কারণে অপারেটিং সিস্টেম ক্র্যাশ করে ফলে অপারেটিং সিস্টেম চালু হতে পারে না এবং নতুন করে চালু হওয়ার চেষ্টা করে। তাছাড়া কোনো জটিল সমস্যা হলেও অপারেটিং সিস্টেম রিস্টার্ট হতে পারে।

►বিভিন্ন হার্ডওয়্যার সঠিকভাবে কানেক্টেড না থাকলে বা লুস কানেক্টেড থাকলে কিংবা সমস্যাযুক্ত থাকলেও কম্পিউটার রিস্টার্ট হতে পারে।

বিভিন্ন ভাইরাসের জন্যও কম্পিউটার রিস্টার্ট হতে পারে। তাই ভালো একটা এন্টিভাইরাস ব্যবহার করা জরুরি।

► প্রয়োজনে কোন দক্ষ কম্পিউটার এক্সপার্ট এর কাছে আপনার কম্পিউটারটি নিয়ে যান।

[Collected]

কম্পিউটারের হঠাৎ রিস্টার্ট হবার কারণগুলো জেনে নিন...

হ্যালো! আজকে আমার HS পরীক্ষা শেষ হল তাই আবার পোস্ট করতে বসলাম। যাইহোক আজকে আমি একটা গুরুত্বপূর্ণ সমস্যার সমাধান নিয়ে এসেছি...যেটা হল উইন্ডোজ সাউন্ড। আমাদের অনেক সময়ই উইন্ডোজের সাউন্ডের ঘাটতি নিয়ে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।

অনেক সময় বিশেষ করে অনলাইনে কোন ভিডিও দেখার বা গান শোনার সময় সেগুলির কম সাউন্ডের জন্য শুনতে অসুবিধা হয়, উইন্ডোজ সাউন্ডকে ফুল করলেও ঠিকভাবে শব্দ শোনা যায়না। যদি আপনার সঙ্গেও এমনটা ঘটে থাকে তাহলে নীচের পদ্ধতি অনুসরন করে আপনি উইন্ডোজ সাউন্ডকে তার শেষ সীমার দ্বিগুণ অবধিও বাড়িয়ে রাখতে পারবেন।

# ধাপ ১ :-
   প্রথমে টাস্কবারের(ডেক্সটপের নীচে) ডানদিকে থাকা ভলিউম আইকনে ক্লিক করে উপরের স্পিকার বা হেডফোন আইকনটিতে ক্লিক করুন।

# ধাপ ২ :-
   তারপর যে নতুন উইন্ডো খুলবে তার ‘Enhancements-নামক ট্যাবটিকে সিলেক্ট করুন এবং স্লাইডারটাকে নীচের দিকে নামান এবং ‘Loudness Equalization’ -নামের অপশনটির আগের বক্সটিতে ক্লিক করে রাইট দিন। এবং কাজ হয়ে গেলে OK তে ক্লিক করতে ভুলবেন না।

ব্যাস এখন আপনার কাজ শেষ...এবার উইন্ডোজ সাউন্ডকে কমিয়ে দিন এবং সেই ফাইল গুলো প্লে করুন...এবার আস্তে আস্তে বাড়ালে দেখবেন আপনার সাউন্ড আগেকার থেকে দ্বিগুন হয়ে গিয়েছে। 

আশা করি আপনাদের কাজে লাগবে পোস্টটা......ভালো লাগলে শেয়ার করুন...বাই বাই। 


উইন্ডোজের সাউন্ডকে ১০০% এরও বেশী করুন কোন সফটওয়্যার ছাড়ায়...

হ্যালো! আজকাল আমাদের প্রায় সবার বাড়িতেই ল্যাপটপ বা ডেক্সটপ ব্যবহার করা হ্য়। আবার কারো কারোর কাছে একাধিক ল্যাপটপ আছে, সঙ্গে এখনকার WiFi সহ Letest মোবাইল ফোনও থাকে। 


আমারা যেহেতু সবাই ইন্টারনেট ব্যবহার করি তাই ইচ্ছা করলেই আমরা আমাদের ল্যাপটপের ইন্টারনেট অন্য ল্যাপটপে অথবা WiFi মোবাইল ফোনে ব্যবহার করতে পারি খুব সহজেই।
আপনার ল্যাপটপে যদি Windows 7 দেয়া থাকে তাহলে শুধু একটা Software দিয়ে আপনি খুব সহজেই আপনার ল্যাপটপকে WiFi HotSpot বানাতে পারবেন। Software টির নাম Connectify ।

সফটওয়্যারটা ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।


(ডাউনলোড করতে প্রথমে  Slow Download-এ ক্লিক করুন তারপর যে বক্স টা ওপেন হবে সেটাকে Close করুন এবং কিছুটা অপেক্ষা করে, Download with FileFactory's download manager -এটার আগের টিক চিহ্নটাকে তুলে Click here to begin your download-এ ক্লিক করুন।)

এরপর Software টি ডাউনলোড করে Install করুন। এরপর Software টি রান করুন।

Connectify ল্যাপটপ দিয়ে তৈরি করুন WiFi নেটওয়ার্ক এবং আপনার ল্যাপটপ দিয়ে নিজেই হয়ে যান WiFi HotSpot এর মালিক এবার আপনি যে নামে WiFi HotSpot বানাতে চান, WiFi Name এ সেই নাম দিন।

এরপর Password এ আপনার Password দিন যেটা আপনার WiFi HotSpot ব্যবহারকারীরা লগিন করার জন্য ব্যবহার করবে।

এবার আপনি আপনার ল্যাপটপে যে টাইপের ইন্টারনেট ব্যবহার করেন সেটার উপর ভিত্তি করে Internet অপশন নির্বাচন করতে হবে। আপনি যদি Broadband/Dial Up ব্যবহার করেন তাহলে Local Area Network নির্বাচন করুন।


এবার Start HotSpot বাটনটা চাপুন।

এবার আপনি আপনার অন্য যে ল্যাপটপে অথবা মোবাইলে ইন্টারনেট ব্যবহার করবেন সেখানে WiFi সার্চ করে আপনার WiFi HotSpot নির্বাচন করে Password দিয়ে লগিন করে প্রবেশ করুন ইন্টারনেট এর দুনিয়াতে।

*ডেস্কটপ wifi device ডেস্কটপে থাকতে হবে...



বাই- - এসো ফ্রী কম্পিউটার শিখি :: টুকিটাকি প্রতিদিন ::

সহজেই WiFi নেটওয়ার্ক তৈরি করুন ল্যাপটপ/ডেস্কটপের মাধ্যমে।

হ্যালো! কেমন আশা করি সবাই ভালো আছেন। এখন পরীক্ষার ব্যাস্ততার কারনে নিয়মিত পোস্ট দেওয়া হয়না...তাই আজকে অনেকদিন পর একটা পোস্ট দিচ্ছি

আপনারা যারা নেট ইউজ করেন, তারা মাঝে মাঝেই কিছু নাটক, মুভি ইত্যাদি ডাউনলোড করে থাকেন, আর ডাউনলোড করার সময় অন্য কাজ বা ঘুমানোর সময় । কিন্তু সমস্যা হল যখন 
ফাইলটি ডাউনলোড কমপ্লিট হয় তখন ঘুম ভেঙ্গে শোয়া থেকে উঠে কম্পিউটার বন্ধ করতে হয়... যা খুবি বিরক্তিকর।
তাই আজ এই সমস্যাটির সমাধানটাই দেখাবো আপনাদেরকে। অটো সাটডাউন করার জন্য অনেক সফটওয়্যার পাওয়া যায়, কিন্তু আজকে আমি বিনা কোন সফটওয়্যারের মাধ্যমে এই কাজটা করা দেখাব। 
কাজটি একদম সহজ, শুধু স্টার্ট মেনু থেকে run অপশন ওপেন করুন, তারপর নিচের লিখাগুলো কপি করে পেস্ট করুন………..
shutdown.exe -s -t60

লক্ষ করুন এখানে সময়টা নির্ধারণ করা হয়েছে সেকেন্ড হিসেবে, মানে আপনি সময় যাই ফিক্সড করেন ওটা করতে হবে সেকেন্ড হিসেবে। এখানে t এর পরে যা দেখতেছেন তাহাই হল সময়, আমি আমার কম্পিউটার ১ মিনিট পরে বন্ধ করতে চাচ্ছি তাই আমি ৬০ সেকেন্ড দিলাম।

ব্যাস আপনার কাজ শেষ, এবার আরামসে ঘুমিয়ে পড়ুন... 
নিদিষ্ট সময়ে পিসি অটোমেটিক বন্ধ হয়ে যাবে।
সংগৃহীত

আপনার পিসি-তে অটো সাটডাউন সেট করুন কোন সফটওয়্যার ছাড়ায়।

আনারস বিশ্বের অন্যতম সেরা ফল। আমরা সবাই এটার স্বাদকে অনেকবারই উপভোগ করেছি। এর ফ্লেবারও আমরা বিভিন্ন জিনিসে উপভোগ করে থাকি।
 

সাধারণত আনারস খেলে যেসব উপকার পাওয়া যায় তা হল:

১. গরম-ঠাণ্ডার জ্বর, জ্বর-জ্বর ভাব দূর করে এই ফল। এতে রয়েছে ব্যথা দূরকারী উপাদান। তাই শরীরের ব্যথা দূর করার জন্য এর অবদান গুরুত্বপূর্ণ।

২. আনারস কৃমিনাশক। কৃমি দূর করার জন্য খালি পেটে (সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে) আনারস খাওয়া উচিত।

৩. দেহে রক্ত জমাট বাঁধতে বাধা দেয় এই ফল। ফলে শিরা-ধমনির (রক্ত বাহী নালি) দেয়ালে রক্ত না জমার জন্য সারা শরীরে সঠিকভাবে রক্ত যেতে পারে। হৃদপিন্ড আমাদের শরীরে অক্সিজেনযুক্ত রক্ত সরবরাহ করে। আনারস রক্ত পরিষ্কার করে হৃদপিণ্ডকে কাজ করতে সাহায্য করে।

৪. এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। জিহ্বা, তালু, দাঁত, মাড়ির যে কোনো অসুখের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে আনারস।

৫. এতে রয়েছে খনিজ লবণ ম্যাঙ্গানিজ, যা দাঁত, হাড়, চুলকে করে শক্তিশালী। গবেষণা করে দেখা 
গেছে, নিয়মিত আনারস খান এমন ব্যক্তিদের ঠাণ্ডা লাগা, গলা ব্যথা, সাইনোসাইটিসজাতীয় অসুখগুলো কম হয়।

৬. এতে রয়েছে প্রচুর ক্যালরি, যা আমাদের শক্তি জোগায়। প্রোটিন খাবার এ ফলটি ত্বকের মৃত কোষ দূর করে, ত্বককে কুঁচকে যাওয়া থেকে বাঁচায়। আনারস টাটকা খাওয়াই ভালো।

৭. আনারস জ্বরের ও জন্ডিস রোগের জন্য বেশ উপকারী।

৮. দেহের তৈলাক্ত ত্বক, ব্রণসহ সব রূপলাবণ্যে আনারসের যথেষ্ট কদর রয়েছে।
সংগৃহীত

আনারসের গুনাগুন সম্পর্কে জানতে এই পোস্টটা দেখুন...

সাধারণত ১৩ থেকে ১৯ বছর বয়সী ছেলেমেয়েদের ক্ষেত্রে ব্রণ একটি সাধারণ অসুখ। তবে যে কোনো বয়সেই ব্রণ হতে পারে। ব্রণ দেখতে বিভিন্ন রকম হতে পারে। যেন ছোট ছোট গোল ফুসকুড়ি, লালচে ছোট ছোট গোটা, আবার পুঁজপূর্ণ বড় বড় চাকাও তে পারে। ব্রণ টিপলে ভাতের দানার মতো বের হয়ে আসে। অনেকের ব্রণ খুব যন্ত্রণাদায়ক হয়। ব্রণের ফলে ত্বকে ছিদ্র দেখা দিতে পারে। কারো কারো মুখে ব্রণের তীব্রতা বেশি থাকলে তা এবড়োথেবড়ো দে ব্রণ বেশি টেপাটিপি করলে সেখানে কালো দাগ সৃষ্টি হয়। ব্রণের চিকিৎসায় কতজনের কত না আয়োজন। অনেকে অনেক কসমেটিকের বিজ্ঞাপনে আকৃষ্ট হয়ে তা ব্যবহারও করে থাকেএবং দেখা যায়, এসব কসমেটিকস প্রকৃতপক্ষে বাড়িয়ে তুলছে ব্রণের তীব্রতা।

ব্রণ কেন হয়?

আমাদের ত্বকে অনেকগুলো ‘সিবাসিয়াস গ্রন্থি’ থাকে, যা থেকে সব সময় ‘সিবাম’ নামক এক ধরনের তৈলাক্ত রস নিঃসৃত হয়। লোমকূপ দিয়ে এই সিবাম বের হয়ে ত্বকে ছড়িয়ে পড়ে বিধায় ত্বকে নরম, মসৃণ ও তৈলাক্তভাবে আসে। যদি কোনোকারণে ‘সিবাম’-এর নিঃসরণ বৃদ্ধি পায় এবং লোমের গোড়ায় বিদ্যমান ‘কেরাটিন’ (এক ধরনের প্রোটিনজাতীয় পদার্থ) ধুলোবালির সঙ্গে মিশে সেখানকার
ছিদ্রপথ বা নির্গমনের পথ বন্ধকরে দেয়। ফলে সিবাম বের হতে না পেরে জমা হয়ে ব্রণ হিসেবে প্রকাশ পায়।

ব্রণের চিকিৎসা

(১) সব ধরনের প্রসাধনী বর্জন করতে হবে। নখ দিয়ে ব্রণ খোঁটাখুঁটি করা যাবে না। অধিকাংশ ক্ষেত্রে ব্রণ আপনা-আপনি সেরে যায়।

(২) দিনে অন্তত তিনবার ‘নিউট্রাজিনা’ সাবান দিয়েমুখ ধুতে হবে। অনেকে ব্রণ হলে মুখে সাবান ব্যবহার বন্ধ করে দেন অথচ এ সময়ে সাবান দিয়ে মুখ ধুলে উপকার হয়, কেননা সাবান মুখেরতৈলাক্ততা দূর করে এবং লোমকূপ পরিষকার রাখে।

(৩) রাতে ঘুমানোর সময় ভালো করে মুখ ধুয়ে শুধু ব্রণগুলোর ওপর পেনক্সিল ২.৫% জেলটি লাগানো যেতে পারে। এটি ব্যবহারে অনেকের চুলকানি বা লালাভ হতে পারে, তবে দু-একদিন জেলটি ব্যবহারের পর ঠিক হয়ে যায়। চুলকানি বা লাল ভাব বেশি হলে ব্যবহার বন্ধ করে দিতে হবে।

(৪) কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে তা দূর করতে হবে, ঝাল-মসলাযুক্ত ও তৈলাক্ত খাবার এড়িয়ে চলতেহবে। সুষম সহজপাচ্য হালকা খাবার, শাকসবজি, ফলমূল এবং প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে।পুষ্টিহীনতায় ভুগলে প্রোটিন ও ভিটামিনসমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে।

(৫) মাথায় খুশকি থাকলে অ্যান্টিড্যানড্রাফ শ্যাম্পু ব্যবহার করে খুশকি দূর করতে হবে। ব্রণের তীব্রতা বেশি হলে চিকিৎসকের মতামত নিয়ে প্রয়োজনীয় ওষুধ সেবন করতে হবে।

সংগৃহীত

ব্রণ কী এবং ব্রণের উপশমের উপায় জানতে এখানে দেখুন।

সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট ফেসবুক সেবাটি ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত মেসেজসমূহ স্ক্যান করে এগুলো থেকে প্রাপ্ত বিভিন্ন তথ্য বিজ্ঞাপনদাতাদের নিকট বিক্রি করে করে মুনাফা করছে বলে নতুন একটি মামলার অভিযোগপত্র থেকে জানা গেছে। এতে দাবী করা হয়, ফেসবুক মেসেজের মাধ্যমে যখন একজন ব্যক্তি কোন লিংক আদান-প্রদান করেন তখন এটিকে স্ক্যান করা হয় যার দ্বারা ইউজারের ওয়েব অ্যাক্টিভিটি মনিটর করা সম্ভব।
তবে ফেসবুকের পক্ষ থেকে উক্ত মামলার ব্যাপারে বলা হয়েছে, ঐ অভিযোগের কোনো ভিত্তি নেই, এবং এগুলোর বিরুদ্ধে শক্তভাবে লড়াই করবে কোম্পানিটি।
এই মামলায় হেরে গেলে এর দাবী অনুযায়ী প্রতিদিন মেসেজিং সঙ্ক্রান্ত উল্লিখিত প্রাইভেসি লংঘনের জন্যফেসবুকের ১০০ ডলার বা তার বেশি জরিমানা হতে পারে। অথবা, প্রত্যেক ইউজারের জন্য প্রতিষ্ঠানটির ১০,০০০ ডলার জরিমানা হতে পারে।
ফেসবুকের বিরুদ্ধে ব্যবহারকারীদের গোপনীয়তা ভংগের অভিযোগ এটাই প্রথম নয়। গত বছরের সেপ্টেম্বরে বিজ্ঞাপনে ইউজারদের নাম ও প্রোফাইল পিকচার দেখানোর কারণে কড়া সমালোচনার মুখোমুখী হয় ফার্মটি।
এরপরেও ফেসবুক দাবী করে যে তারা ব্যবহারকারীদের যথাযথ অনুমতি নিয়েই এসব করেছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ২০১১ সালে দায়েরকৃত ঐ মামলায় ২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার জরিমানা দেয় প্রতিষ্ঠানটি।

ফেসবুক ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত মেসেজের তথ্য কী বিক্রি করা হচ্ছে?